পাতা:গল্পলহরী-নবম বর্ষ.djvu/৫৭১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

తీసి আমি দেখেছি, সেদিন একদল লোক পাহাড় খেঞ্চে নেমে আসছিলো—তোর মধ্যে ত ৰুক্ত মেয়েমাকুষ ছিল ।” নলিনী একটু বিরক্তি-পূর্ণ স্নেহ মিশ্রিত স্বরে বললেন,"তুই কি বলিস পাৰ্ব্বতী । তার কোনে পাহাড়ে লোক, বুনো ; কার সঙ্গে কার তুলন৷ ” পৰ্ব্বতী কোন কথা কইল না; গোভরে চুপ করে রইলো। রমেশবাৰু একটু স্বগতভাবেই বললেন—“বুড়ে মেয়েয় জাৰদার লেখ । ধলে, ঘোড়ায় চড়বে।--ছুদিন পরে বলবে, টাঙ্গ ধরবো!” পৰ্ব্বতী কিন্তু আচল, আটল । মেথানে #াড়িয়েছিল, সেইখানেই দাড়িয়ে রইলো—এক भीख मज्जtन ब । ननिर्नेौ ऋध*बाबूत निष्क চেয়ে বললেন, "মই মূঙ্গিল হ’ল দেখছি । এ c.भट्म नि८य कि कग्रा गाम्न ?” বিরক্ত হয়ে রমেশবাবু বললেন, "তুমিই ওৰে স্বমন কয়েছ । জীবনীর দিয়ে দিয়ে মেয়েটার মাথা খেলে ” একটু হেসে মলিনী বললেন, “আর তুমি, তুমি খুঝি আবদার দাও না ।” রমেশবাবু চুপ । উপায়াস্তুর না দেখে, রমেশবাবু বাস্থাস্থরকে বললেন, “যা ত বাহাদুর, ভাক্তারবাবুর টাটাকে চেয়ে নিয়ে আয় ত একবার। কি জেদ মেয়ের বলে তিনি জন্তু কাজে মনোসংযোগ করলেন । বাহাদুর টা নিয়ে এসে পাৰ্ব্বতীকে চড়িয়ে খানিকট ঘোরোনোর পর, তবে তাঁর মুখে হাসি ফুটলো । কোনদিন হয় ত রমেশবাবু বাগানে ফুলিয়েঞ্জ কাজ দেখবার জন্ধে বেকচ্চেন, এমন লম্বর পাৰ্ব্বতী বলে বললে, "ৰষিা, জমি তোমার ፵ር¶ যাবে।” রমেশবাবু দেখেন,-পাৰ্ব্বতী জীৱন ধরলে As MK মৰম বর্ষ সহজে ছাড়ে না—কাজেই তাৰে অনেক সময়েই সঙ্গে করে নিয়ে যেতে হয় । শে সময় নলিনী যদি হেসে বলেন, “পাৰ্ব্বতী, তুই আমায় এক৷ রেখে যাবি, আমায় জয় করবে না ?” পাৰ্ব্বতী গভীরভাবে বলে, “বাহাদুর স্ত আছে, জয় কি ? অতবড় মেয়ের আবার ভয় ।” তাঁর এই রকম নৰ্ত্তন-কুৰ্দ্দন, হস্তকোলাহলে রমেশবাবুর বাংলোটা যেন সব সময় মুখর হয়ে থাকে। নলিনীর আনন্দ আর ধরে না । তিনি রমেশৰাবুকে বলেন, “ভাগিাম পাৰ্ব্বতীকে পেয়েছিলুম, তা না হ’লে কি হ’ত বল ত জামাদের দিন কাটতো কি কয়ে ?” 它討靈

  • /ांउिँी १थन दोहब्रा-८डग्न यश्tब्रज cमदग्न ! চাঞ্চলা কিন্তু তার একটুও কমেনি। নলিনীর কাছে স্থাড়ীতে থাঙ্ক জায় মোটেই পোষায় না। এখনও লে জ্ঞাগেরই মত রমেশবাবুর সঙ্গে বাইরে ঘোরে । নলিনী মাঝে মাঝে অনুযোগ করেন, “ड्रभि कि रुन उ, जउदफ़ cभरग्न गरत्र निरग्र পথে-ঘাটে, বাগানে খুরে বেড়াও }

রমেশবাবু একটু ছেলে বলেন, "ছেলেবেল থেকে ভা’কে এই রকম করে বাইরে ঘোরামই দোষ হয়েছে । হঠাৎ বদি এখন বন্ধ করি, ভা’ হ’লে ভেবে ভেবে তার অস্থখ-বিসুখ হতে পারে। একটু-একটু করে এই বদ-অভ্যাস ছাড়াতে হবে , ব্যস্ত হ’লে চলবে না ’ এখন মাঝে মাৰে তিনি পাৰ্ব্বতীকে সঙ্গে নিয়ে যাল না ; কিন্ধ ফল তাতে বড় ভাল হয় না। ক্টার চলে যাওয়ার একটু পরেই সেও কাউকে কিছু না বলে বেরিয়ে যায়। নলিনীকে ৰাতিৰ্যন্ত হয়ে মেয়ের খোজে প্রায়ই বাহাদুরকে পাঠাতে হয় । বাহাদুর কোনদিন ফিরে এলে খানা, পাৰ্ব্বতী শালৰনে শালপাত কুড়চ্চে ”