মাখ, ১৩৪e ] শক্তি লোপ পেখে গেছে ! বিবেকক্ষে সে হারিয়ে ফেলেচে । কি একটা অবিলতায় ছেয়ে গেছে তার মন প্রাণ ! এক-একবীর তীর ইচ্ছা হচ্চে, সে ডাক ছেড়ে কেঙ্গে ৰলে, “আমি ঘাঁবো না, ও গো, আমি যাবে না।” প্রতিমা বিসর্জন হ’ল করণীর জলে ৷ ধিমঙ্গনের পর বিজয়ার নমস্কার-জালিজম আরম্ভ হ’ল। তারপর মিষ্টিযুদ্ধ করে সবাই যে বার ঘুরে ফিরে গেল । নলিনী রমেশবাবুকে জিজ্ঞাসা করলেন, "পার্শ্ববর্তী কই ? সে তোমার সঙ্গে যায় নি ? চিন্তিতভাবে রমেশবাবু বললেন, "লা, সে স্ত্র আমার সঙ্গে ছিল না ।” সঙ্গে সঙ্গে চাকর-বাক্ষর, পরিচিত অপরিচিজ যে যেখানে ছিল, পার্কতীর খোজে ছুটল। সবাই জানে, রমেশবাবু মেয়ে-জঙ্ক প্রাণ ! মদিনীয় নয়নের মণি লে । বেশ রাত্রি হয়েছে। মেয়ের খোজে যার গেছল, তারা এৰু এক করে ধীরে ধীরে বিমর্ণ-চিত্রে ফিয়ে এল। পাৰ্ব্বতীয় দেখা নাই ? রমেশবাবু কঁদিছেন ! নলিনী মেৰেয় লুটিয়ে পড়েছে --অশ্রজলে র্তার কপোল চেলে গেছে। এক-একবার কেঁদে কেঁদে ৰলছেন, “গাজ বিশ্বখায়ের সঙ্গে মা গো তুইও জামাজের ছেড়ে গেলি * &थङ्कडिब्र अॉबैो ఆy পরদিন ভোর হতেলাই’তেই রমেশবাবু, আবার মেঘের খোজে লোক পাঠালেন । কুলির চারিদিকে ঘোড়ায় চড়ে ছুটল। নিজেও তিনি ঘোড়া নিয়ে শালবনের দিকে দৌড়লেন। সারাদিন ধরে স্বানাহার ভুলে গিয়ে সবাই পাহাড়ে জঙ্গলে ছুটোছুটি করতে লাগল। পাৰ্ব্বতীর চিহ্নমাত্র কেউ দেখতে পেলে না ? সন্ধা হ+হয়, এধন সময় রমেশবাবু, দেখতে পেলেন, প্রকাগু একটা গাছের ক্ষটিলে সাদা যত কি রয়েছে । ছুটে গিয়ে দেখেন,পাৰ্ব্বতীর পূজোর সময় পর জাম-কাপড়গুলো । বুঝতে পারলেন, কাল রাত্রে সে এগালে ছিল। যাবার সময় এগুলোকে স্বার নেয় নি। * नरयग्न प्रब्रकjव्र २ २s!# ¢कांमकtनदे ছিল মা ! জালামের শালৰনের অন্ধকার খেন জমাট বেঁধে আসত্তে লাগলো। সবাই তাড়াতাড়ি ৰাড়ী চলে এল । রমেশবাবুও ফিরলেন পাৰ্ব্বতীয় জানা-কাপড়গুলো নিয়ে । अिष्ट्र ब्लकप्न निर्मत श्रृंख्न मि fमद्मा चङ्गुणकाम কিছুকাল ধরে চললো। তারপর সবাই বলগে, “রমেশবাৰু, জার কেন ? বঙ্গ হরিণকে আপ মায়া ধরেছিলেন—ম্বাক্ষা পেয়ে জাবার সে বনে চলে গেছে :
পাতা:গল্পলহরী-নবম বর্ষ.djvu/৫৭৬
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।