মাধ, ১৩৪e ] বিশ্নধু نه ويين নীরবে কিছুক্ষণ কাটাই দিয়া সম্ভোষ বলিল- বিস্তু অঙ্গতে মূৰ্ত্ত হইয়া উঠিল। চোখের জল তোমার সঙ্গে কথায় পেরে উঠবে। ল জানি ; কিন্তু তুমি যে সতী-সাবিত্রীর নখের যুগিাণ্ড নও, তাঁর যথেষ্ট প্রমাণ এরই মধ্যে আমি পেয়েছি। তোমার কানের দুলটাও ৰোধ করি তার স্বাক্ষ্য দিতে কুষ্ঠা বোধ করবে না। —সত্যি, পাণ্ডয়া গেছে ? বলিয়া বীণ আনন্দে স:স্থাষের একটা হাত চাপিয়া ধরিল ? যে স্পর্শ হইতে সন্তোষ আপনাকে সওয়ে এতদিন বঁাচাইয়া আসিয়াছে, ধে কটাক্ষকে চিরদিন ঘুণীয় শে প্রত্যাহার করিয়াছে, ধে হালিকে লিঙ্গশ: অসংযম মনে করিয়া স্ক কুঞ্চিত কবিয়াছে –সে সবই আবার কেমন করিয়া যে আঞ্জ তাহার ভাল লাগিয়া গেল, তাহার স্পষ্ট কারণ কিছুই সে ডাবিয়া পাইল না ; ভাবিধ পাইতেও ব্যগ্র হুইল না। বীণার এতদিনের টাসের সামনে এতকাল পরে শে আঙ্গ নিষ্ঠয়ে श्रृंf छाँगाँझेग्न लि । বীণা হাসিল । পরে সুমপিত হুডিট তাচ্ছিল্যভরে দূরে ঠেলিয়া দিয়া বলিল— কই ঠাকুরপো, মাজ ত একবার ৪ ছোর থাটালে না ? সন্তোষ মুহুর্তের জন্য একবার অঙ্গভব কৱিল, আপনার অজ্ঞাতে সেও বীণাকে ভাগবাগিস্থাছে। কোন অভল মন্ত্রভুতির অতীত দেশে লে যে ধীরে ধীরে তলাইয়া যাইতেছিল, তাহ তাহার বিস্মিত বিমুগ্ধ হৃদয় সন্ধান রাখে নাই। বীপ। কথা কহিয়াই অতলগৰ্ভ সমাধি হইতে তাহাকে টানিয়া তুলিল । সম্ভোব বিকৃত অসহায় কণ্ঠে কহিল—ন । বীপা সন্তোষের কণ্ঠস্বরে তাঁহার হৃদয়ের প্রত্যেকটি কথা যেন নিতুল বলিয়া বুৰিীৱ লইল । তাহার চোখের ধামূনে এই নির্দোষ সরল যুবकएक शृथबहे कब्रिग्र ८मखद्राग्न अनि चांछ छुई গোপন করিতে কোন প্রয়াস ল পাইয়। সে সচেষ্ট সক্ষেত-কণ্ঠে বলিল—হাক, লটা ড'হ'লে হারায় নি ? কোথায় রেখেছে। ঠাকুরপো ? হাঁতের কাজ ফেলে উঠে এসেছি আবার । সন্তোষ কি ধেন দুৰ্ব্বোধ্য কথার মানে সহস বুঝিতে পারিয়াছে এমন ভাব প্রকাশ করিয়া ৰলিল—বোঁদি, জেনেশুনে কিছুষ্ট কি আর হারায় কোনদিন ? তোমার কান থেকে দৃলট পসে অায় পড়ে নি ত ? জানতে বলেই তাই ণ্ডোর না হতে এখানেই ছুটে এসেছে। প্রথম । বীণা স্বেচ্চাঙ্গ শস্তোষের শয্যার উপর দুল ফেলিয়া স্বায়ু নাই। চিরদিনের অক্তাগু ভার হারাইয়া কানটায় এক অস্বস্তিকর মুক্তির স্বাদ যে মুহূৰ্ত্তে প্রথৰ অনুভব করিল, তখনই সে সঞ্চল সম্ভল অসন্ত্ৰৰ স্থানের কল্পনা করিয়া রাবিয়াছিল। কিন্তু কোথাও যগন পাওয়া গেল না, তখন যুঝিল যে, সঙ্গোধের ঘরেই হয় ত তারা পড়িয়া গিঞ্জ থাকিবে । রাত অধিক হইয়৷ যাওয়াস্ কাল সে খাঁর খোঞ্জ লটতে পারে মাই । বীণা বলিল—ম্বাচ্ছা পূরে, ইচ্ছে করেই আমি ফেলে গেছি। ক্টোমার ফিরিয়ে দিতে কিছু আপত্তি আছে কি ? —HI, কিছু না । টেবিলের ওপর আছে ; নিয়ে যেত্তে পায় । বীণা আর কোন কথা না বলিয়া সমূগের ঘরে প্রবেশ করিয়া টেবিলের উপর দুলটা দেশিতে পাইল । সন্তোষ মুহূর্বে মনে মলে কি একটা সমস্তার সমাপন করিয়া লইয়া দরজার সংগে তৃপ্ত উল্লসিত হৃদয়ে অপেক্ষা করিতেছিল । বীণা বাহিরে অ্যালিয়া বলিক্ষ্ম-কাল রান্ত্রে বোধ হয় একটুও যুমুতে পার ন ঠাকুরপো ? সন্তোষের উন্নসিত হয়েকে বীণা যেন দুই,
পাতা:গল্পলহরী-নবম বর্ষ.djvu/৫৯২
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।