পাতা:গল্পলহরী-নবম বর্ষ.djvu/৬০১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

Woo: কল্যাণীর খোকার জন্ত নগদ দশ দশ টাকা খরচ করিয়া ফেলিয়াছে । ভাবিয় রীথিল, উপনয়নের জঙ্ক আরও পাচ টাকা খরচ করিতে হইবে । ব্যাপার বাস্তবিকই সোজা নয়,--মণিকের উপনয়ন,---কল্যাণীর শোকার । বশিক বুদ্ধিমান ছেলে, লেপাপড়ায় গুপ্ত অপগু মনোযোগ । কিন্তু অপূৰ্ব্ব আর স্বপেক্ষ। করিডে পারিল নi,—পমের বছরের ছেলে ম্যাট্রিক পাশ না করিতেই ডাঙ্কাৰুে জোঁর কুস্ক্রিয়া লিঙ্কের কাছে অমিল, এবং পাঠ্য পুস্তকগুলি ৰাঞ্চ বন্দী করিয়া, স্থা কথার মাধ্য। শিগাইতে ধলাগিল । বুদ্ধিমানের বুদ্ধি যে ধিকে লাথানে যায়, অতি সহঞ্জে সেইদিকেই লাগে । মূশিক ভীষ্ণু সুজির দৌলতে, বাপের ব্যবসা বেশ স্তাল कब्रिग्राहे चूंविग्ना लईल ? भूश्च श्ल भिऊाव्र ভাল হাজ। পাড়ায় সমবয়সী অনেক আছে, কিঙ্ক মণিকের কাহারও সহিত বন্ধুস্থ নাট । কিশোর বয়সে টাকার স্বদ লই মাথা ঘামাইক্তে ঘামাইতে ওর সবুঞ্জ মনে কালির জাঁচড় পড়িতে খাকে, মেজাজ কমেই কৃষ্ম হইয় আসে । সেদিন বাজারে গিয়া, নগদ চারমান দিৱা অপূর্ব ইলিশ মাছ ৰিনিয়া আনিল। মাণিক তথম স্নাশ্ন শেষ করিয়া, পীড়ায় বিস্ত মগুলের লখিত বচল জুড়িয়া দিয়াছে। সাড়ে দশ জানা স্বদ জিতে আসিয়া, বিশু নাকি দশ জানা এক পয়সা দিয়াছে । মানিক একটি পয়লাণ্ড ছড়িতে রাঙ্গী নয়, ও বলে,—একটা পয়সা আমার মোহুর ' কথাটা অপুৰ্ব্বর কাণে গেল। ইn, এইবার যদি স্বৰ্গ হইতে পুষ্পক-রথ আসে, অপুৰ্ব্ব বাজার জঙ্ক এতটুকু বিলম্ব করিবে না,---কল্যাণী সেখানে এক্ষা আছে ... i নবম বর্ষ ইলিশ মাছ দেখিয়াই মাণিক অপূৰ্ব্বকে এমন ঠিকানায় পৌছিয়া দিল, যেখানে দাড়াইয় অন্ততঃ স্বৰ্গবাসের বাসনা হয় না। —চার চার অীনা পয়ল 1•••অত বড় মাছ স্বাবে কে ? কি দরকার ছিল ? কে তোমাকে আনতে বলেছিল । স্বপূৰ্ব্ব পুত্রকে অtঞ্জকাল সমীহ কুরিয়া চলে। চাণক্য পণ্ডিতের প্রাপে তু ষোড়শে বর্ণে-কথাটার প্রতি ৪ প্রচুর সম্বশ্ব আছে । কহিল—তুই ইলিশমাছ ভলে: বাসিস-— --ভালোবাসি ও কী ? তাই বলে চঞ্চল গগু পয়সায় মাছ একদিনে খেতে হবে ? অমর। রাজী-বাসা -..হুঁাড়িতে চারটিখালি সোনমুগের ভূrল ছিল, খিচুড়ী করলাম। আবার চার কানায় মাছ ? ফিরিয়ে দিয়ে এধ পাবার খি কিনে আলো। খিচুড়ীর সঙ্গে খি,...ইলিশ মাছের দরকার নেই । অপুর্থ কহিল—স্ত হোকৃ মণিক, মাজ ইলিশ মাছ তুই ভাঞ্জ কর। খি-গু খাধি এণে fमेंfछ् । মণিক গম্ভীর হইত্ব কহিল—ঘি খাগু, মাছ ভাঁজ পাণ্ড –লোহার সিন্ধুকটাকেও খেয়ে নাe : --আমি কাল থেকে আর রাখতে পারবো ন। বড়লোক তুমি, টাকার যখন অভাব নেই, তথন স্বাধুলি নিয়ে এসে । একট পয়ল সুদ ছড়িতে হচ্ছিল ব’লে, আমি এতক্ষণ লাকে কেঁদে সারা হয়ে গেলাম ; আর তুমি নগণ চারগু৪ পয়গা হাঙ্গস্তে হাসতে জ্বলে দিয়ে এলে ! পুভ্রের কৃতিত্বে পিতার গৌরযই বাড়ে। অপূৰ্ব্ব এ-কথা বার-বার স্মরণ বাখিতেছিল। কহিল—কাল থেকে শার বাজে খরচ কবৃবে। না মাণিক, তুই বরং এগন থেকেই লোহার