ফাল্গুন, ১৩৪০ ] এমন কি গভর্ণমেণ্টের ঘরে পূর্ধ্যস্ত থাপনার নাম, —আপনার স্ত্রীর নাম থাকৃবে । অপূৰ্ব্বর দৃষ্টি ঝাপস হুইয়া আসিতেছিল। কণ্ঠে ভাষা ফোটে না, একট চাপ কল্প বুক ঠেলিয়া বহিরে আদিতে চায়—"পরলোকসভা পত্নী কল্যাণী দেবীর স্কৃতিকল্পে -- গভর্ণমেন্টের ঘরে ও নাম থাকিবে ।" মনে পড়ে কল্যাণীর মুখ । কল্যাণীর জঙ্গ, sদ্রসস্তান হুইয়াও এইদিন সে হীন ভিক্ষাবৃত্তি অবলম্বন করিয়ছিল । কল্যাণীর হুখেস্থ জগুই--- কিন্তু কল্যাণীর পীড়ার সময় সে কি করিয়াছিল? অর্থেব মোহে, ধনবৃদ্ধির নেশীয় মরণাপন্ন স্ত্রীকে প্রাণ শুরিয়া শুশষ করিতেও সময় পায় নাই । মাখনবাবু কছিলেন—তৈরী ইন্থল উঠে যাচ্ছে । বর্ষীয় ঘরখানার যে কি অবস্থা হ’ঞ্জেচে, কাল একটিবার সময় ক’রে দেপে আসবেন । -- পুণ্যময়ী কল্যাণীর কল্যাণে যদি দেশের ছেলের লেখাপড়া শিখতে পায় ..দিনকতক পরে অfপনার মাণিকেরও তো ছলেমেয়ে হবে, তাদের sেথাপড়া শেখাতে হবে । অপূৰ্ব্ব মাথা চুলকাটতেছিল। - হাজার টা—ক । কিন্তু হাজার ইঞ্জির টাকা স্বাঞ্জ ধে লোহার সিন্ধুকে জমা হইয়া আছে,— এই জম্বালোর অনুপ্রেরণা দিয়াছিল কল্যাণীই, কল্যাণীর প্রেমের মধুমত্ততাই অপূৰ্ব্বকে উন্নতির সোপনে বসাইয়া দিয়াছে ! অপূৰ্ব্ব সাধনবাবুর কথায় শেষ জবাব না দিয়াই পাশ কাটাইয়া চলিয়া আসিল । ৰাখলসৰু স্তন্ধ ! বিমুঢ় ! ভাবিলেন, লোকটী সত্যই ক৪ষ এতক্ষণ বৃথাই বাক্যব্যয় করিয়াছি । - মাণিক টাকার স্থদ কষিতেছিল । অপূৰ্ব্ব বাড়ী চুকিতে ঢুকিতে অস্বাভাবিক কণ্ঠে ভাকিয়া উঠিল-মাণিক ৷ ” স্মৃতি-বার্ষিকী &B& মাণিক মুখ তুলিয়া চাহিল । —লোহার সিন্ধুকের চাটি একবার দে তে{ बृlāi ॥ —কেন ? —হাজার খানেক টাক চাই আমার । মাণিক গ্যতখানি বন্ধ করিতে করিতে এমন বিক্ষরিত দৃষ্টি মেলি চাহিল যে, অপুৰ্ব্ব সে চহিনির প্রভাব সহ করিতে পারিল না । কহিল, আর আমি জীবনে একটি পথসাও খরচ কল্পবো না মাণিক,-মাত্ৰ এষ্ট একটি হাঞ্জার টাকা •••ওর বলছিল,—তোর মায়ের সাথে স্থল করে ক্ষেত্রে । তোৰ মায়ের স্থতিরক্ষণ ঝঙ্কার জিয়৷ মাণিক বলিয়৷ উঠিল—ওর সব তোমাকে পাগল জেলেচে । নইলে অপুৰ্ব্ব চক্টোক্তিকে হাজার টাকা থয়ুয়াং কল্পতে বলে ॥--- হাজার টাকা । একটা টাকা উপায় করতে তোমার কতখানি কষ্ট হয়েছিল, আঞ্জ ডাৰে ধেণি। টাকা দিয়ে স্মৃতি কিনতে হবে ? কেন মন কি আমাদের শুকিয়ে পুড়ে খাৰু হয়ে গেছে ? अभूक्ष काम-कन्न श्झेष्ठा शक्षिण-किच्च eाभि যে দিতে চেয়েছি মাৰ্মিক । মাথায় যেন মনে হচ্ছে, তোর মা কাল রাত্রে আমাকে স্বপ্নে দেখা দিয়ে দু’থেছিল— মাণিক ছোহো করিয়া হুপিয়া উঠিল । —খাবার ঠাণ্ড হ’য়ে যাচ্ছে। খেয়ে শুয়ে পড়ে গে। অধিদের মত লোক কি টাকা খুমুৱাং করতে পারে ? আমাদের আছেই বা কত ? জপৰ্ব্ব আজ পুত্রের কাছে ভিক্ষক গাজিন্নাছে : মুণে ওর বাধে ন কিছু। বলিল— লক্ষী মাণিক আমার, একটা হাজার টাকা আমাকে দে বাবা I–অামার বড় কষ্ট মাণিক,— সইতে আর পরিবে1লা হয়তে ॥ হয়তো আমি ম’ল্পে যাবেঃ বালা -–
পাতা:গল্পলহরী-নবম বর্ষ.djvu/৬০৪
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।