পাতা:গল্পলহরী-নবম বর্ষ.djvu/৬১১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

७१५ ইলাৰুসাহেব তার বাড়ীর কোন আশিতেরই খোজ-রাখেন না । গুণধর বিন্মিভ-মেত্রে তরুণের মুখের দিকে চাহিয়া মাথা নড়ি দিল ; কিন্তু তরুণ কিছুমাত্র চাঞ্চল্য না দেখাইয়। বলিল, “মেয়েট যেখানে ছিল, সে স্থানটা অন্ততঃ একবার দেখা দরকার। সে বিষয়ে স্থবিধা হবে কি ?” বৃদ্ধ বেশ উত্তেজনার সহিত উঠিয়া ষ্ঠাড়াইলেন ; ঠিক সেই ভাবেই প্রশ্ন করিলেন, “এটা কি একীস্তু দরকার মনে করেন ? গুণধর হাসিয়া বলিল, “আপনার কোন গবর म निद्रग्न झुन्नेि अिभन्न] ठो'एर cरुद्ध करङ्ग' क्रािउ পারতুম, তা হ’লে একটা অলৌকিক জ্যোতিষীর कांछ कृब्र] इ"ङ इग्न प्ङ ? क्छि मl, अॉमब्रl उो' পারি না।” হামিদ তীর-দৃষ্টিতে তাহার দিকে চাছিলেন, পরে তরুণকে সম্বোধন করিয়া বলিলেন, “চলুন !" তিনজনে ইপাক-সাহেবের প্রকাও জটালিকার ৰায়ে আসিয়া দাড়াইলেন । বৃদ্ধ ভয়ে ডয়ে সতর্ক পৃষ্টিতে একবার চারিদিকে চাছিলেন। তারপর পশ্চাতের একটা দ্বার খুলিয়া কঞ্জনে খুব সতর্কতার সন্ধিত ভিতরে প্ররেশ করিলেন। স্বরের মধ্যে ঢুকিয়া তরুণ কাহাকেও কোন কথা জিজ্ঞাসা করিল না ; একস্থানে ধাড়াইয়া বেশ তীক্ষ-দৃষ্টিতে চারিদিক পরীক্ষা করিতে লাগিল। গুণধর কিন্তু অস্থির চরণে স্বত্র অনুসন্ধানে এদিক-ওদিক দুটাছুটি করিতে লাগিল। খানিক পরে অস্থির-কণ্ঠে সে বলিয়া উঠিল, “এ খুন, জানেন । এই দেখুন রক্তের " - উদাস-দৃষ্টিতে তাহার দিৰে চাহিয়া তরুশ ৰলিল, “তাই না কি ? তা হ’লে লোকগুলো ত [ নবম বর্ষ ভায়ী বাহাদুর ; মড়া বয়ে ওই বঁাশের ভার বেয়ে নামতে পেরেছে ” দৃষ্টি কিন্তু তাহার তখনও এদিক-ওদিক ঘুরিতেছে। পরে হঠাৎ বড় দেরাজ-আরসীথানার কাছে আসিয়া টানা খুলিয়া নিবিষ্ট মনে কি বুেন পরীক্ষা করিতে লাগিল। গুণধর কিন্তু আপনার ভাবেই উন্মত্ত । বরাবর রক্তের চিহ্ন ঋখ্রিয় সে পাশের একটা বারান্দা এবং সেগান হইতে তরুণের কখিত বঁাশের ভারার কাছে গিয়া মুখ কুকিয়া দেখিতে লাগিল আর কোনও স্থজ পাওয়া যায় কি না। বৃদ্ধ হামিদ। খুনেয় নাম শুনিয়াই কাপিতে কঁাপিতে একথান। লোফার উপর পড়িয় গেলেন । তারপর উভয় হন্তে মুখ ঢাকিয় সেই বে চুপ করিয়া বলিয়। রছিলেন, স্তরণের সন্ধান শেষ না হওয়া পৰ্য্যস্ত আর নড়িলেন না । গুশধর নিকটে আসিয়া জিজাসা করিল, “ভক্ষণবাৰু কোথায় ।” বুদ্ধ চমকিয়া চক্ষু খুলিলেন, চারিদিকে বিহ্বল-দৃষ্টিতে চাছিয়া হতাশ-কণ্ঠে বলিল, “কই, জানি না স্তু ” নীচ হুইতে জারী পায়ের পূব শোনা গেল : পদশৰ একের নয়, দুই জনের। পরক্ষণেই ইগাকু-সাহেবের সহিত তরুণকে গৃহে প্রবেশ করিতে দেখিয়া বৃদ্ধ হামিদ ভয়ে একেবারে পাংশুবৰ্ণ হইয়া গেল। তরুণ কিন্তু সম্পূর্ণ নিৰ্ব্বিকারভাবে প্রশ্ন করিল, “এই খরে যে মেয়েট থাকত, কাল থেকে তা'কে পাওয়া যাচ্ছে নH—জালেন বোধ হয় r" বিরক্ত ইলাঙ্ক কঠোর কণ্ঠে বলিলেন, “লা, ঙ্কোস মেয়ের খোজ রাখবার মৃত সময় বা মন আমার নেই। আর বাড়ীতে কে থাকে ন৷ থাকে, সেটা ফুফু হামিদাই জানে, জামি নই।” তৰ্কশ স্বাৰায় হাসিল ; বলিল, “মাপ