‰፭ቁ জীবনে কোনদিন দেখি নি ? মেয়েট বিরুক্তিভরকণ্ঠে বললে, “এখানে তুমি এলে কেন—বেরিয়ে मृां& !' জাকাশের দিকে আঙুল তুলে ছেগালুম। মেয়েট কি যেন বস্তে চাইলে ; কিন্তু সেই মুহূৰ্ত্তে একজন ফিরে আসায় ইসারাক্স জামায় আর একবার বেরিয়ে যেতে বলে" উঠে দাড়াল। ভার বাপ বল্লে, “সেঙ্গিম, পূবের ঘরে এর জন্তে বিছানা কর গে । আর ই্যা, কি থাবেন আপনি ? জামাদের কেবল রুটি বেগুনের সঙ্গল—খেতে পারবেন ?” স্থঃগের সঙ্গেই তার প্রস্তাৰে সম্মত হলুম। কেল মা, স্বীকার করা ছাড়া তখন জগু উপায়ই যে ছিল না। লোকটা বললে, ‘এর জন্তে আপনাকে বেশী জটি আনা দিতে হবে । মাংস জানতে পাঠিয়েছি ; দেখি যদি পার, তার জন্ধে স্বাজ জায় আমরা কিছুই চাই না । মোট সাড়ে দশ ऎांक| “তৎক্ষণাৎ মণিব্যাগ যুগে একগন দ্বশ টাকার নোট ও একটা টাকা কার করে দিলুম। দেগলুম, লোকটার চোখ দুটো যেন একবাৰ জলে উঠল। আর ধাড়াপুম না ; ধাক্কাৰার মত্ত দেহ-মনের অবস্থাও ছিল না। বল্লুম, খামার cশাবার স্থান দেখিয়ে দাও ; আমি বড় প্রাপ্ত ? “রাত কত জানি না, মেয়েটা এলে জামার ঘুম ভাঙালে । বাইরে তখন প্ৰলয় স্থক হ’রে গেছে । হাওয়ার বৃষ্টির জাঘাতে পুরণো বাস্ত্রীট যেন কঁপিছিল। বললুম, “উঃ, কি ভীষণ । আপনি কে ? ও আমায় খাবার এনেছেন বুঝি ? না খেলেও বিশেষ ক্ষতি ছিল না।’ “মেয়েট ঠোঁটে আঙুল চেপে জামার হাড় ধরে টানলে । বিরক্তিপূর্ণ-কণ্ঠে বললুম, “कि कृङ्ग ?' “লামার কাণের কাছে মুখ এনে লেচুপি চুপি [नतम दशैं বস্লে, “কৃথা কইবেন না। বাইরের বিপদের -চেয়ে এখানে বিপদ ঢের বেশী । সেখানে বকলেও ৰকতে পারেন ; এখানে কথা কইলে মরণ নিশ্চয় ? আপনার মণিব্যাগের নোট এর দেখেছে ; কাজেই আপনাকে প্রাণ দিতে হবে । আমার সঙ্গে আশ্বন । খাওয়ার লোভ করবেন লা—ওতে সব মল্লফিয়1 মেশান ।” “আমরা বাইরে এলুম। একট ঘর পার হুয়েই আমাদের সদর দরজায় যেতে হবে। দেগলুম, ক্ষুধিত ৰাধেরই মত তাঁর পিত্তাপুঞ্জ সেখানে ৰসে জাছে । আমাকে ছেগেই জারুমনের অভিপ্রায়েই বোধ হয় তার উঠে দাড়াগ । "সেলিম হস্ত ইঙ্গিতে বললে, “পবরধtং ] শোন, তোমরা চাও টকা, স্ত। আমি ভাগরকম জ্বলি , জার গুলি বলেই ওর সব টাকাকড়ি ঋধি ধিক্ষে সরিন্থে নিয়েছি, এই দেপ |’ “ৰলে সে জামারি মধিব্যাগ তুলে ধরল, বিশ্বয়ে জবা হয়ে গেলুম, এর তৰে অভিপ্রায় কি ? তার পিত্তা পুত্ৰে হাত বাড়াইলে, কিন্তু সেলিমা বললে, “ন, এখন তোমরা এটা পাবে না, পাৰে একে নিরাপদ স্থায়গায় ছেড়ে আলবার পর। ভয় নেই, এটাক আমি তোমাদের ফিরে এসে দেব। মীর যদি তাতে স্বীকার না কুর, আমি স্বত্য বলছি জ্ঞাগুণে পুড়িয়ে এ গুলোর শেষ কল্পৰ ॥*
- কখার পক্ষে শঙ্গে সে একখানা নোট জাগুনে ফেলে দিলে। পিতাপুত্রে একটা বিকট শৰ করে জগ্রসর হল । সলিমা বললে, “ফের বলছি, খবরদার ? জামি আগের পেছনে এ গুলোকে পাঠাতে এতটুকুও ইতস্তত: করব না , এখন বুঝে বল কোনটা চাও?
“সে আর একখানা লোট তুলে জাগুণের
