পাতা:গল্পলহরী-নবম বর্ষ.djvu/৬৩০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

थींझुन, » °8० আজিকার কথার কি অস্তুস্ত অসামঞ্জস্য ! সঙ্কোৰ ভাই বুঝিল না। বীণা মৃদু হান্তে তাঙ্কার কথার গুরুত্ব কিছু হ্ৰাস করিবার বুথ চেষ্টা করিয়৷ খলিল, ঠাকুরূপে, একটু ধৈৰ্য্য ধ’রে জামায় সব কথা বদ্ধি শোন তাহলে সবই বুঝবে। আমি দুর্গোধা কিছুই বলচি না। ভালবাসার যথার্থ অর্থ যে কি ভ? আজও আমি বুঝি না । ভালবাসডেও শুষ্ট বোপ হয় জানি না। কপাট দশজনের মুণে শুনে,বইয়ে প'ক্ৰুেই শিগেfচ কিন্তু এর বিকাশ স্থা ঘূণার্থ রূপ কোনদিনই আমার চেগে পড়েনি, বুঝিগুলি । তুমি হয়তে অবাক হয়ে বাৰে ; সে দিন তবে আমি তোমাকে কি ক’ৱে বঞ্জাম, ভালবাসি। আজ আমার এসব কথা হয়তো তুমি বিশ্বাসও করতে চাইবে না। তবু শুনে রঃখ । একদিন-সে যে কবে তা স্বামিও ঠিক ক'রে বলতে পারবে নী—তোমার শুক্রন্ধেবটীকে মনে হলে, তাঁকেই তো পেয়েটি যার মধ্যে আমাকে পুর্ণতা দেবার, ফুটিয়ে তোলবার, সার্থক সফল করে নেওয়ার ক্ষমত। পুর্ণমাত্রায় SBBBS BBSBY S BB BBBB BBBS BB BB BBS নেই । অন্তত:, অজ্ঞও স্বামীর চোখে পড়েনি। বেলি একপা বুঝিচি সেদিন থেকেই নিজেকে তার কাছে একান্তভাবে সাপে দিয়েছিলাম, কিন্তু সে কি বুঝেছিল জমি না,—-হয়ত্তে। সাহস করে গ্রহণ করতে পারিনি, পিছিয়ে ট্রাড়ালো । তারপরেও অনেক ভেবেছি, কিন্তু আমার ছ’চৌখ ঐ ছুটী প) থেকে আয় কোন দিনই দৃষ্টি তুলতে পারেনি। একজনের স্বপ্তে একঞ্জনেরই বোধ হয় স্বটি হয়ে থাকে, আর তাকেই জীবন দিয়ে পাওয়া চাই । তাকে পাওয়া তো আমার চাইই, সে জন্যে যা বিশ্বাস করি না, বুঝি না তা তোমাকে বলতেও তাই কুষ্ঠিত হইনি। আর এই এমন পাওয়ার জন্তে ব্যগ্রতাকে বিস্ময় Գe ֆ যদি তোমরা ভালৰস বা প্রেম বলে আখ্যা ছিয়ে খুশী হও, বা মোং বলে উড়িয়ে দিতে চাও তো জিভে পার। গ্রী স্বামীৰুে একরকম ক’রে পেতে চায়, ৰোন ভ ইক্তে আর একরকমে পেতে চায় ; স্থার কল্প পিজাকে, য’ত পুল্বকে— কাজের প্রভোঙ্কের চাওয়ার মধ্যেই হুস্পষ্ট পার্থঙ্কা আছে । বোস্থাগুঞ্জি তারই একটা নাম আমাদের স্বান জ্ঞাছে-ভালবাস । তুমি কি ঠাকুরপে এর এক টাৱ পোণ্ড পঞ্চ লা। শষ্ট্ৰোধ ধৈর্য্য ধরিয়া বীণার প্রশ্ন শুনিল । কিন্তু বীণার কণ্ঠস্বর মিলাইয়া খাগুয়ার সঙ্গে সঙ্গে তাহার হৃদয়বৃন্থের কাজ হল বন্ধ হইয়া গিস্কাছে বলিয়া তাহাঙ্ক ধারণ হইল । বীণা কোথা হইতে কোথায় কোন্‌ স্কুল লাগরে মাঝে যে জাহাকে ঠেলিয়া সামষ্ট্রিয়া দিল তাহী সে ভাবিয়া পাইল মা । শুধু দে বুঝিল, মুক্তির আর কোন সম্ভাবনাই তাহার নাই । বীণা সন্তোকে স্থক হইয়া থাকিতে দেখিয়া কহিল, কই ঠাকুরপো, কথা কইচে। না যে ? সন্তোস কি খেল ভাবিতেছিল, সংস চকিত হইয়া কহিল, আড়ি ধরলাম——ম্বামীর কথা না হুত্ব বাদই দিলাম, কিন্তু তুমি স্ব’ কারণ দেপালে তার জঙ্গে কোন স্ত্রীই কোনদিম এতবড় কলঙ্ক বরণ করে নিতে পারে বলে আমি বিশ্বাস করি না । -এ অস্বস্থায় এসে না গঁড়ালে আমিও হয়তে। বিশ্বাস করতাম ন ঠাকুরপে। আর... কলঙ্ক কি ঠাকুরপে । এই তো আমার শেষ ৰূপ । যদি লক্ষ্যভ্রষ্ট হই তো, আমার লিজ ভূণের আঘাত লিজেক্ষেই বিপবে, পরাজয় তখন অনিবাৰ্গা । জয় না করে আমি পঁচিতে পারি না, পরাজয়ের পরেও বাচবো না--এইতো একটুখানি তফাৎ। সস্কোয় এতক্ষপে সইঞ্জ অবস্থায় অনেকটা