পাতা:গল্পলহরী-নবম বর্ষ.djvu/৬৫১

ఖెపిశి করিয়া স্ত্রীকে নিৰ্ব্বাসিত করিতেছিল সে দৃশ্যটা তাহার সহ হইল না। মহিল৷ দুইটি সম্ভবত গ্রগতির উপাসিক, তাই সঙ্গে পুরুষ না লইয়াই গতি করিয়াছিলেন । আসন্ন বিপদে হতভম্ব হুইয়৷ বাড়িতে বেণী दिगर इग्न नाई। क्रां★l a५ मांशषा कद्रा नष्ठ, বাড়ী পৰ্য্যন্ত পৌছিয়া দিয়া আসিয়াছে। বলিলাম—চমৎকার । তোৰ জন্মটাই দেখছি এ্যাডভেঞ্চার মঞ্চত্রে । এগম কৰে নিয়ে যাচ্ছিল বল ত শুনি ? যাবে । কিন্তু তার যজি কিছু মনে করেন ? গুণগুতা ধরা পড়িয়া গিয়াছে দেণিতেছি । মুখ টিপিয়া হাসিন্ধা বলিলাম—ঞ্জ রে নামা, ও লব মেয়ের পুরুষ দেখলে য়াগ করে না, স্বার যদি করেই তাতে তোরই ত অপমাথ । চল, স্বাক্ষই যাওয়া যাক — पत्रांबद्दे ! ষ্ট্য। য়ে স্থা, চল দেখি — .." তাহার এই ‘কিঙ্ক" মধ্যে লে কক্ত কি ছড়ুন अग्निicश्, उाङ्क ७%ठछि कब्रिग्न। भtञ भएभ আত্মপ্রসাদ লাভ করিতে লাগিলাম । সে বলিল-স্তবে চল । যাইতে হইবে বই কি ! একখানি দ্বিতল বাড়ীর সন্থৰে জাসিয়া আমরা যখন ধাড়াইলাম, আকাশের বুকে তখন সন্ধ্য। তারার ভীতি-বিহ্বল দৃষ্টি মিট, মিট করিয়া জ্বলিতেছে । ••• বুকটা একবার কঁাপিয়া উঠিল—একট, ক্ষ্যাপার পাল্লায় পড়িয়া শেষটা মাৱ খাইব না कि ! किरू झांदिबॉब्र प्रदभङ्ग शिशिज ना ॥ সদর দ্বার পার হইতেই লিড়ি, সিড়ির প্রথম १itभ भी रिएउ-न-विज्रदें छै"ब हदेष्ठ इक्लबूझ [ নবম বর্ষ ৰুরিয়া যেন কাহারা নামিয়া আসিল : আমুন जू#विझब्र-छ' ॥ ভাক শুনিয়াই গা-টা কেমন রি-রি করিয়৷ উঠিল। ক্ষ্যাপাট হইল কি, সৰ্ব্ব তাহার উপর আবার বিজয়—শেষে দ্বা"—কিন্তু বেশী ভাৰিৰiয় অবসর কোথায় । সামনে চাহিয়া দেখিলাম—আকাশের বুক হইতে এক-ঝলক বিদ্যুৎ যেন কোন র্যাকে বাহির হইয়া আসিয়া আমার সম্মুখে ধাড়াইয়াছে। শঙ্কে নূতন লোক দেপিয়াই সম্ভবত মেয়েটি স্বাগয় কাপড় টানিয়া দিয়া সরিয়া গেল । ক্ষ্যাপী বলিল-ইনি আমার বন্ধু, ধরলেন তোমাক্ষের দেখব বলে ভাই নিয়ে এলুম। চিপ, কল্পির পায়ের উপর একটা মাথ৷ আসিম্বা পঞ্জিল । शृक थांख्न, कुटूब्रन कि, झट्रब्रन कि यूशिघ्न পিছাইম্বা গেলাম —আশীৰ্ব্বদের কথা মনে আসিল না। উপরের ঘরে গিয় বগিগাম। সত্যই মনের মত সাজান ঘর বটে। মেঝের ঢাল। ফরাধের উপর বসিয়া পুড়িগম। অদূরেই একটা তরুণ বসিয়াছিল, দেখিলাধ—উঠিয়া ক্ষ্যাপার পায়ের ধূলা টানিয়া মাথায় বোঝাক্ট করিতেছে। ভাল বিপদ স্বী হক । ক্ষ্যাপ বলিল—এর নাম নৃত্যকালী দত্ত, ইনিই এর স্বামী । হাত তুলিয়া নমস্কার করিয়া কি বলিতে যাইতেছিলাম, আর বলা হইল না; সন্মুখে দেখিলাম-চায়ের কাপ লইয়া মেয়েট আলিয়া ছাড়াইয়াছে। সরলতায় যেন একখানি জীবন্ত প্রতিমূৰ্ত্তি ! বলিল, ভারী ঠাণ্ডা পড়েছে। আগে চ-খেয়ে তারপর গল্প কক্ষণ । তা’ ছাড়া, যে গল্পে লোক উনি, পরে হয় ত সে ফুরসৎ-ই পাবেন না ।