পাতা:গল্পলহরী-নবম বর্ষ.djvu/৬৫৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

* в о বিদায়ের পালা বুধি এখনো ফুরোতে চাচ্চে না । আহ, মনে করতেও চোখে জল আসে - নৌকো করে একটা ছেলে অাৰু মেয়ে ষ্টীমাৱে এসে উঠলো। তাঁর ওপরের ভেঙ্কে উঠে এল । লোকটি কেবিনের বাইরে দাড়াল, মেন্থেটি ভেতরে এল । ...খেতে হবে এখনে অনেকখালি পথ, পথের খোরাক পেয়ে তাই একটু অনিৰ হোল । মেয়েট সামনের বেঞ্চিত্তে বসে আমার মুখের পানে চেয়ে রইল । সে চাওয়ার মধ্যে কী যেন একটা ছিল । স্কু’জনের ঝুঁকি একই সঙ্গে মনে হোল, কোথায় কোনদিনে যেন আমাদের চেনা হয়েছিল । সে হঠাৎ ছেলে ফেলে বললে, এই যে, জাপনি ? নমস্কায় 1...এই বুঝি আপনার ছেলে ? আমি তখলে অবাক হয়ে তার মুখের পানে প্তাঙ্কিয়ে । আমার খুমন্ত থোকার চিবুকটি ধরে একটু জাদর করে সে বললে, ছেলে তো নয়, যেন পদ্মফুলের কুঁড়ি ! তারপর আমার মুখের ওপর চোখ রেখে दन्प्ल, ७, थाश्रमि बुकि छिन्-उदै श्रारब्रम नि এখনো 7...আমি কিন্তু পেরেচি ত / মোটে তো এই এক বছরের কথা ? সেদিন অপিনি খাচ্ছিলেন বাপের বাড়ী, আমি যাচ্ছিলুম আমার স্বামীর স্বরে । জার আজ এক বছর পরে আপনি क्ब्रूिटकन प्राभैौब्र थ८छ, जाभि किब्र*ि जामाग्न ৰাপের কাছে ? কেমন, পড়চে না মনে r -- ৰলে মেয়েটি মুখ টিপে টিপে হাসতে লাগলো । সত্যিই এবার মনে পড়ে গেল । সেদিন ট্রেণে মেয়েদের গাড়ীতে অনেক্ষগুলি .cभ¢अब्र.किफ़ चाभहिल 1 कि uाकtि cझा? [ নবম বর্ষ ষ্টেশনে এর উঠলো। এর মানে মেয়েট একাই, আর তাকে মেয়েদের গাড়ীতে তুলে জিয়ে গেলেন, একটী ভস্ত্রলোক । বয়স তার পঞ্চায় কি ঘটিই হবে । ধবধবে সাদা রং, মাথায় একতাড়া কাশফুলের মত চকুচকে চুলগুলি ছোটবড় কল্পে ছটা । পয়ণে আগাগোড়া ধোপদন্ত সাদা কাপড় জার জামা ; গলায় একখানি লাজ৷ কেঁচানো পাক-দেওয়া চাদর। দেখলে মনে একটা সন্ত্রম ও শ্রদ্ধা যেন জ্ঞাপন হ’তেই জেগে ওঠে ।---অামি ছেলেবেলাতেই আমার ধাৰাকে হারিয়েচি ; বেশ মনে পড়ে, সেদিন ওই লোকটিকে দেখে আমার মনে বীপের জভাষের ব্যথাটা নূতন করে সজাগ হয়েছিল। মেয়েট উঠে আমাদের কাছে বসলো। মনে পড়ে, সেই জীড়ের মধ্যে তাকে ঠিক আমার পাশে একটু বস্বার জায়গা করে দিয়েছিলুম। ॐनिश्व-शूड़ि शहरब्रग्न cमtग्र, कछि*ांऊ भ्रश्ट्रग्रश्न একখানি বেনারসী শাড়ী তার গোলাপফুলের ৰতো অঙ্গখনিৰে জড়িয়ে রেখেছিল ; ডার ওপর আবার দেহের এমন কোনো জায়গা ছিল না,ৰেখানে গছনীর বাহুল্য চোখে পড়ে না। ঠিক যেন একটি লক্ষ্মীপ্রতিমা ! গাড়ীর মেয়েদের রীক্তিমত্ত চমক্‌ লেগে গিয়েছিল। তাদের চোখের কোশের ঈর্ষার রশ্মিটুকু ধরা পড়তে জার বাকী ছিল না। বিখ্যে বলবে না, সে হিংসার হুক্তি থেকে আলি নিজেকেও রক্ষা করতে পারি নি । ট্রেণ বেমূলি একটা ষ্টেশনে খামে, অমূনি সেই লোকটি প্ল্যাটফর্মে দাড়িয়ে জানলায় মুখ বাড়িয়ে মেঘেটীর খোজ নিয়ে যান। সে যে কতখানি জেহ, কতখানি একাগ্রতা, তা কারও বুঝতে বাকী ছিল না। আর, সেটুকু অস্কভৰ করেই মেটােও খেন লঙ্কোচে কুকুড়ে উঠছিল। একটি গ্রেীক্ষা কিন্তু জার নিজের কৌতুহল