পাতা:গল্পলহরী-নবম বর্ষ.djvu/৬৭৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

বিস্ময় [ পূর্ব-প্রকাশিতের পর } ষ্ট্ররাধিকারঞ্জন গঙ্গোপাধ্যায়

  • $द्रश्द्रान् चशर्म-कांशिौ रश्रांद्र भूक्लिबांe বীণার তৃপ্তি হয় নাই। অবসর পাইলেই সে মাসিক-পত্রগুলি খুলিয়া বসিত।

লেনিও গৃহের যা কিছু সীমান্ত কাঞ্জ সমাপনাস্তে অপরাহ্নে বীণা মাসিক-পত্র খুলিয়া পড়িতেছিল “------প্রমণ-ক্লিষ্ট অবশ দেহ নিয়ে সমাগন্ত शार्पोको डङ्ग झुत्रइ प्रकाोग्र रोप्नेब्र श्रृंरक्ष ब्रिट्छ ब्रमाङहे ग्राम श्ला, ५ शांह कङयांमझे मl স্বাeয়া-গালা করেচি, কিন্তু কেন যে করেচি छ' ८कोननि३ cङ ८छट्ष थोरै नि । वाच्७ হয় তো পেতাম না।-পশ্চিমাকাশে কূিব বিদায়ের চুম্বন একে দিয়ে প্রিয়তমার স্থনীল चषद्र ब्राठिrछ ठूगशिश । भू४ छून छाहेरठ গান্ধছিলাম না। পাছে সে লক্ষায় জলমাপ্ত লীলা-কৌতুক ফেলে পালিয়ে যায়।--চেয়ে cरि, cइf श्वब्र ब्र?ौम्। शशगौ cणांश्ां জড়িয়ে বিদেশিনী এক অপরিচিত তক্ষণী বাটে बांधूबांद्र गिफ़िज़ ७णब्र गड्रम-ब्रांड चांनष्ठ बूष গাড়িয়ে আছে । মনে হলো, এ স্বাটে কৰে যেন কি ফেলে গেfচ—ফিরে ফিরে তাই তারই সদ্ধানে জামাকে আসতে হয় । কিন্তু কি যে ফেলে গেটি...” বীণা অদূরে পদশষ শুনিয়া মুখ তুলিল। নিমিষ মধ্যে মুখের উপর অৰগুণ্ঠন টানিয়া দিয়া छेfपैग्ना ६ फ़ाईल । নিখিলেশ ক্লান্ত অথচ সংযত-কণ্ঠে জিজ্ঞাগ কৰি, মা কোথায় । নিখিলেশের এই অপ্রত্যাশিত আগমনে বীণা বিশেষ রকম বিচলিত ও বিস্মিড হুইয়া শিয়াছিল। কোনরকমে গুIবচাঞ্চল্য কাটাইয়। উঠিয়া অঙ্গুলি লক্ষেত্তে জগন্ধারিণী দেবীর ঘরট দেখাইয়া দিল । নিখিলেশ আরি কোন প্রশ্ন না করিয়া ক্লাল্প চত্বৰ্ণে যায়ের কক্ষে প্রবেশ করিয়া ত্যহাকে প্রণাম করিতে তিনি আশীৰ্ব্বাদে অভিষিক্ত করিয়া জিয়া বীণাকে ভাঙ্কিয়া তাহার আচারের যোগাড় कcिस्न रुणिर्मन । মায়ের আজ্ঞার অপেক্ষ না রাখিয়াই বীণা ভাস্করের জাহারের ঘোগাড় করিতে গিয়াছিল। नििथिएन° उँक्रकेई कहिल, न), न, cकान দরকার নেই। আমি খেয়ে এসেচি। তুমি বেীমাকে কিছু করতে বারণ ক’রে জাও না । বীণার কাণে নিখিলেশের প্রত্যেকটি স্বর্ণ পৌঁছিল। তাহার শ্রাপ্ত ক্ষুধাওঁ ভাস্কর কেন যে জঙ্কিারেন্থ জায়োজন করিতে নিষেধ করিতেছেন, छांश cन किहूई अष्ट्रधान कब्रिध्ना छेद्वैि:उ *iब्रिण म। मकई चजांना नशाबू ८न शांकून श्ब्र উঠিল। छनुंडांब्रिगे tजबैौस बिलब दाकूिन श्देवा কহিলেন, গে কি ৰাব, এই এতখালি বেলী না খেয়ে জ্ঞাছিল, মুখ-চোখ শুকিয়ে গেচে, এখন কিছু না খেলে কি চলে ? নিখিলেশ বলিল, কোন দরকার নেই। আমার এখন ক্ষিদে নেই। জগত্তান্ত্রিী জেৰী বিচলিতভাবে নিখিলেশকে