পাতা:গল্পলহরী-নবম বর্ষ.djvu/৮৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

জ্যৈষ্ঠ, ১৩৪০ ] গুছিয়ে ঘরগুলি ফিট ফাঁট করে ফেলৰে ৷ এম্বিকে খরচ-পত্র করলে শেষ মাসে যদি নেহাৎ টাকার মুকুলান না হয়, ক'দিন বাজার খরচ বন্ধ করলেই চলবে । না হলে এ-মাস নয় ও-মাস নয় করে” কোন মাসেই হয়ে উঠৰে না। এমনি রুচিহীন স্থায়িদ্রোর মধ্যে বাস করতে করতে সে শ্রান্ত হয়ে পড়েছে। গরীবই হয়েছে, কিন্তু গু কুলে’ তাঁরই মধ্যে যতটা সূস্থৰ স্বাচ্ছনের ব্যবস্থা করলে কি এমন অন্তরি হয়, কেউ ভে নিষেধ করে নি । স্বধীন এইসব কথা মনে মনে আলোচনী ধরছে,হঠাৎ বড় ছেলে জিতু এলে বললো—ধাব, ঘl বলছে স্বtঞ্জীর যাবেন কখন ? সাঁড়ে আট টা যে লেঞ্জে গ’লে ৷

পুত্রের কথায় স্বধীন ঘড়ির গানে তীকালে—

ল’ট বাঙ্গতে মায় মিনিট কুঞ্চি আছে। সাড়ে ল’টার মধ্যে স্নান-জাহার শেষ করে স্বাক্ষসে BBB BB S BB DD KBB EBB BDD কই ? শুলেই ছেলে এমনি করে কজিলের ধtwায়ের খরচটা বঁচিয়ে ফেললে তার এদিককার টঃকাল্প সঙ্কুলীন হবে । গ্রীনের চেষ্টায় উঠে পত্ত্বে १५ीन दशtणl-त्रांछ वांद्र दांशंग्र दोषांद्र नभप्त নেষ্ট, বুলগে যা, বাজার এখন ক’লি হবে না। আলু পেয়াঁজ পোঞ্চ তো ধরেই আছে, তাই ইiষতে বলগে খা' জিতু চলে গ্যাগে । দরজার মাথায় কুলীনে গামছাখনো টেনে নিয়ে স্থণীল নীচে নেমে 列侬引口 স্বান সেরে ওপরে এসে সৰে মাত্র চুল আঁচ#ীতে জঙ্ক করেছে, এমন সময় স্বয়ম এলে ঝঙ্কার দিয়ে বলে উঠলো-বাজার তো ৰন্ধ করেছ, শুধু ডাল-ভাত গিলতে পারবে তো ? এমনি কঙ্কার গুলে শুনে মুৰীয়ের অভ্যাস ইয়ে গ্যাছে। অারসীর ওপর থেকে যুগ না व्छ्रांकtछब्लां ఫి ভুলেই সে বললো—কেন আলু পোস্ত তো কেন থাছে ? পোস্ত স্বার স্বালুতে ক' গল্পস ভীত ওঠে শুনি তোমার না হয় গেঁ, তুমি ঠিক থাৰে ; কিন্তু ছেলে ছুটে খায় কেমন ক'রে ঐ ওদের ল। ছয় দু’চারটে পয়সা দাও, দইটই কিলে অমুক, ধীৰে তো ? স্বধীন এবীর মুখ তুললে, স্বরমার পানে স্থির দৃষ্টতে তাকিয়ে বললে—ক’টা দিন এমনি করেই কাটিয়ে দ্বiও রম, ও টাকাটা এবার অন্য দুsựBI »tza njofë I স্বাধীর আহম্বোধ সুৰঙ্গ গ্রাঙ্গুষ্ট কম্বলম্পদ" ক্ষীগের মতই সে বলে চললো-যন্ত সত্ব ছানছিাট কথা । কি করে বে চলবে তা তো বুঝি মে। জঙ্ক দু’একটা কাজে টাকা লগাই মানে-তোষ্ণু তৈরী করাব, বালিসের কাপড়ে কিয়ূবে এই তো । তা খরচ-খরচা ধাম্বে টীকা ঘুঙ্গি বঁizচ,শেষে করো, এখন ভাৱ কি ? পেটে ডাক্ত না থাকলে গৌধীন স্বাধুগিরি করে লাস্ত কি ? مهمس به 한 স্বয়ম কি জোরে জোরে কথা বলে । পাশের বাঞ্জিতেও ওর কথা স্পষ্ট শোনা যাচ্ছে হয়ড়োঁ । স্থলীন রেগে জাগুন হয়ে উঠলো, বললো-বেশ, তুমি ৰাও এখন এধর থেকে। আমি যা তাগ বুলি কৰে, তোমার কোন উপদেশ জামি कां न-- করগে না তোমার ধী খুলী, উপদেশ দেবার জন্তু স্বামীর আর্থিfৰ্যথা পড়েছে। সত্যি কথাই বলছি, উপদেশ আবার কি ? ছেলেমেয়েগুলো এদিকে পেটের জালায় খাই খাই করবে, আর উনি চলি বঙ্গfগ করবেন— 驛 স্বপ্নৰ জারে অনেক কিছুই বলতে হয়ত্নে, কিন্তু এমন কট্ট, কয়ে স্বধীন তার মুখের পানে