পাতা:গল্প-গ্রন্থাবলী (প্রভাতকুমার মুখোপাধ্যায়) তৃতীয় খণ্ড.djvu/১০০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

షిశి शब्v-कृन्धादजौ DDBBDS BB DDB DD DDBB BB DDDD DDD DBBB DDD BB BBB BB BB C DDD DDDS DDDDD BBB DD BBB BBD DD BDD DS BBBBB BB BBB DDDDB DDB DDDD DDDDD DDD DD DDBBBS তাহার অবস্থা দেখিয়া বলিলেন, “হ্যাগা, এখনও পোষাক ছাড়াঁন?” শ্যামাচরণবাব নীরবে মাথাটি নাড়িলেন। •ाश्णिौ श्रष्कार्खाफुङ श्रदठब्र छिस्त्रामा कब्रिट्जन, “दौश्रा, अञन कन्च ब्रट्ञइ कन ? শরীর ভাল আছে ত ?”—সঙ্গে সঙ্গে স্বামীব ললাটে হস্তপশ করিয়া দেখিলেন–না, গা গরম হয় নাই। শ্যামবাব ক্ষীণস্বরে বলিলেন, “শবীর ভালই আছে।” তবে তুমি অমন করে রয়েছ কেন, বল না । আজ কি বেশী মেহনত হয়েছে ? আদালতে বেশী কাজ ছিল ?” শেষের কথাটিতে শ্যামাচরণের ওষ্ঠাধরে মদ হাসির রেখা দেখা দিল—সেটা দুঃখের হাসি। আজ বিশ বৎসর ত প্র্যাকটিস হইল, মক্কেলের কাজের ভীড়ে মারা যাইবার অবস্থা ত এ পৰ্যন্ত কোনও দিন হয় নাই। তিনি প্রশেনর কোনও উত্তর দিলেন না; ধীরে ধীরে উঠিয়া দাঁড়াইয়া চাপকানটি খালিয়া সন্ত্রীর হাতে দিলেন। হেট হইয়া জনতার ফিতা খলিতে যাইতেছিলেন, গহিণী বলিলেন, “তুমি বাস বস, আমি খালে দিচ্চি।” সন্ত্রীর সাহায্যে বসা পরিবত্তন সমাধা করিয়া শ্যামবাব বললেন, “খবর খারাপ; হংসরাজ সন্দেরমলরা উকীলের চিঠি দিয়েছে, এক মাসের মধ্যে তাদের টাকা শোধ না করলে নালিশ কববে।”—বলিয়া শ্যামবাব দীঘনিশ্বাস ফেলিলেন। গহিণী বলিলেন, “বটে। তা, সে কথা এখন আর ভেবে কি করবে বল ! এক মাস ত সময় আছে, সে তখন যা হবার তাই হবে। তুমি যাও, হাতে মুখে জল দাও, আমি তোমার চা ঠিক করিগে।” SBBSDDD DDDBBB BBDD DBB DDD DBB DDD BBBS শ্যামাচরণবাবর বয়স এখন পঞ্চাশের কাছাকাছি। নিবাস হালিসহর গ্রামে। প্রত্যহ নৌকায় গঙ্গা পার হইয়া চলচিডার আদালতে ওকালতী করিতে গিয়া থাকেন। তাঁহার একটি পত্র, দুইটি কন্যা। পত্র সরেন্দ্রনাথের বয়স ২২ বৎসর। হুগলী কলেজ হইতে বি-এ পাশ করিয়া দুই বৎসর যাবৎ সে কলিকাতায় আইন অধ্যয়ন করিতেছে। বড় মেয়ে কমলা সন্তানসম্ভাবিতা, মাসখানিক হইল পিতৃগৃহে আসিয়াছে। ছোট সরলা নিজ শবশরোলয়েই রহিয়াছে। কন্যা দুইটির বিবাহ দিয়া শ্যামাচরণবাবা ঋণগ্রস্ত হইয়াছেন। হুগলির হংসরাজ সন্দেরমল মাড়োয়ারী ফারমের নিকট হ্যান্ডনোটে তিন হাজার টাকা কাজ লইয়াছিলেন। আসলের ত কথাই নাই, সদটাও যে সব মাসে ফেলিয়া দিতে পারিয়াছেন, তাহা নহে। তাহাদের প্রাপ্য এখন চার হাজাব টাকার কাছাকাছি পেপছিয়াছে। উপাত্তজন যাহা করেন, তাহাতে পারিবারিক গ্রাসাচ্ছাদনেব ব্যয় নিৰ্বাহ করিয়া, কলিকাতাসথ পত্রের পড়াব খবচ যোগাইয়া, মহাজনের জন্য আর কিছই অবশিষ্ট থাকে না। এক মাসের মধ্যে চার হাজার টাকা কোথা হইতে আসিবে ? রাল্লিতে আহারাদির পর কত্তা-গিন্নীর কথোপকথন হইতেছিল। কত্তা বলিলেন, “লোকে আমায় বলে, তোমার টাকার ভাবনা কি ? তোমার বি-এ পাশ করা ছেলে, তাব বিয়ে দিয়ে এখনই ত অন্ততঃ পাঁচ হাজার টাকা ঘরে তুলতে পার!” গহিণী বলিলেন, “তা ত বলবেই লোকে। আজকালকার বাজারে বি-এ পাশ ছেলের দাম ত পাঁচ হাজার টাকা নানসংখ্যা । কিন্তু ছেলেকে যে রাজী করতে পারিনে সেই ত হয়েছে বিপদ কিনা!”