পাতা:গল্প-গ্রন্থাবলী (প্রভাতকুমার মুখোপাধ্যায়) তৃতীয় খণ্ড.djvu/২৩

राष्ट्ठे भाष्ठैग्न S& বছে পড়বে—বছে বছে ক্ৰমে ছয়ে পড়বে। কিন্তু ছে ত হায় আছবে না। অলিরাইটআমি যাব আমি গিয়ে তোমায় বলবো— উঠ উঠ হে ছন্দেরী, তব পদছ পচ্ছ যোগ্য নহে এ ধরণী । তুমি কেন ধলোয় পতিত ? তুমি চল—আমার ছঙ্গে চল । চল ছাঁখ, তুমি আমার হাদয়েচ্ছরী হবে। হাদয়ের ছয়ী —না ছরি ? হািদয়ের ছরি হোয়ো না দোহাই বাবা ছতদোহাই তোমার।”—বলিয়া চক্ষ খালিয়া, আপন রসিকতায় মগধ হইয় বিমল একট হাসিল। গলাসের বাকীট কু পান করিয়া ফেলিয়া, আবার চিঠিখানি লইয়া পড়িতে বসিল। পড়িল— w) “আমার ছন্য গহে আছিয়া, তুমি লক্ষীরপে অবতীর্ণ হও। আমার ছন্যে হাদয়ে বছিয়া আমায় চিরছখী কর। ভগবানের নাম ছরণ করিয়া গহের বাহির হইও—আছা করি তাঁহার আছীব্বাদে আমাদের মিলনের পথ হইতে ছকল বাধাবিঘ্য অপছারিত হইবে।” চিঠি রাখিয়া বিমল বলিতে লাগিল—“উত্তম কথা !—কিন্তু দাদা, তোমারই হদের কি ছন্যে ? আমারও যে তাই ভাই। আমার ছব ছন্যে ছব ছন্যে। আমার হদয় ছন্যে—প্রেম DBS BB DDSBBBB DDSBBBB BBDS DD DD S DDD DD DDS মহাব্যোম—ব্যোম ভেলানাথ—ছনিবার রাত বারটায় আমি যাব—তোমার মন্দিরের কাছে বটগাছেব নীচে আমি নাকিয়ে থাকবো-চার ছীলাকে নিয়ে এছে, আমার ছন্যে গহ ছন্যে হৃদয় পণ্য করবো। তুমি হচ্চে বিঘা বিনাছনের বাপ—তাকে ছাবধান করে দিও—যদি কোনও বাধা বিঘ্যু ঘটে—তোমার জ্যেষ্ঠ পত্তিরকে এর জন্যে রেছপানছিবিল হতে হবে—এই ছাপ কথা আমি বলে রাখলাম।”—বলিযা বিমল বীররসের সহিত বিছানায় এক মস্ট্যোঘাত করিয়া, চক্ষ খলিল। আর খানিকটা সারা ঢালিয়া, জল মিশাইয়া পান করিয়া হাত নাড়িয়া বক্ততার সরে বলিতে লাগিল, লেডিজ এন্ড জেনেলমেন, তোমরা ভাবছে-মাতালছ্য নানাভঙ্গি—এখন এ বেটা মদের খেয়ালে এই ছব বলছে—কাল এছব কিছই মনে থাকবে না। তা নয় তা নয়—হাম যায়েওগা।—অ লবৎ যায়েঙ্গা –ঢেকে যায়েঙ্গা—আমায় চিনতে পারবে না। তার পর এই বাছায় এনে তাকে বন্দিনী। অাদরে যত্নে মিছটি কথায় তিরিলোককে বছীভূত করতে কতক্ষণ ?—আর আমার এ চেহারাটাও কি কোনও কাজে লাগবে না – এখন একটা ছোষা যাক ৷”—বলিয়া মাতাল বিছানায় দেহ লটাইয়া দিয়া, নিদ্রাঘোরে অচেতন হইয় পড়িল। কোথায বহিল তার পরোটা—আর কোথায় রহিল তার সাধের ফাউলকারি . n পাঁচ n খামের উপর শ্রীমতী চারশীলা দাসী ঠিকানা লেখা থাকিলেও, এবং রসুলপুর গ্রামে যথার্থই একজন চারশীলা দাসী থাকিলেও, পত্ৰখানি তাহার জন্য উদ্দিষ্ট নহে। তাহার নামেই পত্র আসে বটে, কিন্তু পত্র না খালিয়াই, চারশীলা সেখানি কাপড়ের মধ্যে লকোইয়া পাশের বাড়ীতে তাহার প্রিয়সখী বনলতাকে দিয়া আসে। ইহাই গোপন বন্দোকত। সব কথা তবে খলিয়াই বলি। to বনলতা, বনে জন্মগ্রহণ করে নাই—খাস কলিকাতা সহরে তাহার মতুলালক্ষে জমিয়াছিল। বাল্যকালেই পিতৃমাতৃহীন হইয়া বনলতা মামার বাড়ীতেই মনষে হইতে থাকে। মামা বড়লোক ছিলো, নিজের মেয়েদের সঙ্গে বনলতাকেও ভালরপে লেখাপড়া শিখ ইয়াছিলেন। তাঁহাদের সবজাতীয় একটি যবেক কলিকাতায় মেসে থাকিয়া কলেজে পড়িত— তাহার সহিত বনলতার বিরাহ দিয়াছিলেন; কিন্তু মাস কয়েক পরেই সেই হতভাগ্য যবেক কালকবলিত হয়। বনলতার মামা, অভাগিনী ভাগিনেয়ীকে আরও লেখাপড়া শিখাইতে