পাতা:গিরিশ-গ্রন্থাবলী (অষ্টম ভাগ).pdf/১০৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

v গিরিশ-গ্রস্থাবলী

    • if * -r----- MMATATMATAAAA ٹیسٹ-سی-این--سمتیمحاح ستہ

...సాత్కాతో హిళా-సౌ^:**ళా తా بعد چه بیخد সঙ্গে দেখা করতে যেতেম, ও-ও বোধ হয়, তার কাছাকাছি অম্নি পিণ্ডি পড়লো, মনের দ্বারে অমনি বিধুমুখী চাৰী কোথায় যেতো। ই—ঠিক –বোধহয়, সেই বাড়ীতেই কার সঙ্গে দেখা করতো ;-হ্যা হ্যা মনে হচ্ছে—ঐ-ই বটে। একদিন গুপ্তদ্বার দিয়ে বেরুতে দেখেছি,—অন্ধকারে আমি ভাল ক’রে ঠাওরাতে পারি নাই। আর মাঝে মাঝে ঐ পথে দেখা হতো। আমি ওরে দেখেও দেখ তেম না, পাশ কাটিয়ে চ’লে যেতেম। রঙ্গপাল। তুমি এক পাশ কাটাতে না, ও-ও পাশ কাটিয়ে স'রতো। তুমিও যেমন দেখেও দেখতে না, ওও তেমনি দেখেও দেখ তো না । এবার ঠিক ধ’রেছি, পীরিতে প’ড়েছে। নিরঞ্জন। আচ্ছ, তুইও কেন পীরিতে পড় না,—তুই এক কেন ফাকে পড়িস্ ? রঙ্গলাল। রসো, প্রেমতীর্থ রাজসাহী একবার ভ্রমণ ক'রে আসি। রাজসাহী তো নয়-বোধহয় ঐখানে প্রমীলার পুরী ছিল ; দেখছি—প্রেমের বাগান ; দু-দুটো ৰয়ারকে প্রেমে জর-জর ক’রে ছেড়ে দিয়েছে। নিরঞ্জন। নে, তুই-ও একটা দেখে শুনে পীরিতে পড় । রজলাল। ও দেখে শুনে কি আর পড়ে ? প’ড় বো যখন—হম্ড়ি খেয়ে পড়বো । নিরঞ্জন। আচ্ছ, তুই বে’ ক’রবি নে ? রঙ্গলাল। ৰে’ করবো না ব’লবো, যখন মেয়েমানুষ-বংশ নিৰ্ব্বংশ হবে, কিম্ব যখন কণ্ঠশ্বাস হবে । নইলে তোমাদের মতন তাল ঠুকে পালোয়ানী করে বেড়াতে বেড়াতে কার কুঞ্জে গিয়ে সে ধুবো, হা-হুতাশ দীর্ঘশ্বাস ফেলতে থাকবে, আর সরল প্রাণে তিন পাক দে গাট দেবো । নিরঞ্জন। সে কি, প্রেমে নূতন জীবন হয়, তা জানিস্ ? লে দিন গান গাইলে শুন্‌লি নি,—“গীরিতে গজায় নূতন &lto o রজলাল। পুরণে প্রাণে এখনও একটু দরদ আছে, প্রেমের গুটি কে চারা সখের দ্বাবাগানে পুরতে চাই নি। নিরঞ্জন। প্রেম শুটি কে ? কে ভোরে বিদ্বান বলে ? তুই মূর্খ। প্রেমে প্রাণ উদার করে, তা জানিস্ ? রজলাল। এই যেমন উদার প্রাণ তোমরা দু’জনে श्tब्रइ । बांब, बांमि cछद्र cमcथहिं, cषहे ७रुकी भाँञौ দিলেন । আপনা হ’তেই বোঝ, না । এক আত্মা, এক প্রাণ—দুই বন্ধুতে শাকারে গেলে, তার পর বিধুমুখীদের পাল্লায় পড়ে মনের দোরে আগড় দিয়ে জুদে হয়ে এলে, প্রেমের কথা কেউ কারেও ভাঙ্গলে না। নিরঞ্জন। আমি যে, ভাই, ক্রুটেগিরি ক’রে ভাঙ্গিনি তা নয়, আমি ওরে ভয় ক’রতুম্‌ । ওর বড় পট-পটানি, জানিস হে, মেয়েমানুষের মুখ দেখতে নাই ব’লতে ; . জানি, উপদেশের লম্ব। এক ছড়। আউড়ে দেবে, তাই বলি নাই। রঙ্গলাল। ও-ও, উপদেশের ভয়ে তোমায় ভাঙ্গে নাই, তা জেনো । তুমিও কি কম পালোয়ানী ক’ৰ্বতে, তুমিও যে কতবার ব’লতে, “মেয়েমানুষের ছায়। মাড়াতে নাই!” তোমারই মুখে শুনেছি, “মেয়েমানুষের পাল্লায় পড়ে দশরথ রামকে বনে দিলেন, কৃষ্ণ গয়লার ভাত থেয়ে বঁাশী বাজালেন —তার পর বিধুবদনীদের পায়ে ধ’রে আমানী ঝোমানী কাদলেন।” নিরঞ্জন। দ্যাথ দ্যাথ, পুরঞ্জন আমাদের দেখে স'রে । যাচ্ছে, আজ ওরে চাপাচাপি ক’রে ধরতে হবে। দেখতে পেয়েছি হে—দেখতে পেয়েছি, পালাচ্ছ কোথায় ? ( পুরঞ্জনের প্রবেশ ) পুরঞ্জন। এ্যা—তোমরা হেথায় ? রঙ্গলাল। আমি ভাই পালাবে পালাবো করছিলুম, ভাব ছিলুম,—কোন নদীর ধারে গিয়ে দীর্ঘনিশ্বাস ফেলবো, কিন্তু নিরঞ্জন ছাড়ে না, ও ওর প্রেমের কথা ব’লছে। পুরঞ্জন। কেন, নদীর ধারে দীর্ঘনিশ্বাস ফেলবে কেন ? রঙ্গলাল। কেন? রাজসাহী যে তোমাদের একচেট ইজারা তা তো নয়, আমিও শীকার ক"তে গিয়েছিলেম। তোমাদের মতন আমারও এক জমীদারের বাড়ীতে হোরির নিমন্ত্রণ হয়। সেইখানে হোরি খেলতে খেলতে বাগানে তোমাদেরই মতন এক নাগরীর সঙ্গে দেখা ; তার কি রূপ! কি গুণ ! চকোর খেতে মুখে চাদ এসে নাবছে, মৃণালের মত সরু সরু কঁাটাওয়াল দুই ভুজ, হাত ছখানি সহস্রদল পদ্ম ফুটে রয়েছে, আর পদ্মপাতার মতন ঘোরালো দুই চক্ষু | —তাতে আরক্ত আভা, সদ্য যেন ছাগল কেটে রক্ত DBBS BB BBBD DDD BBS BBB BBB BBBBS BBG DB BB B DD BBB BB t