পাতা:গিরিশ-গ্রন্থাবলী (অষ্টম ভাগ).pdf/১৩৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

YOe গিরিশ-গ্রস্থাবলী AAAAAA AAAA AAAAM MAAA AAAASASASS ماه حبس تعصحسی. = جعه তোমার কাছে এসেছি। অার এক কথা,—শুনছি নাকি, রঙ্গলাল। মনে ক’চ্ছি, তোমার স্ত্রীর সঙ্গে હરઃ তুমি তোমার স্ত্রী ত্যাগ ক’রেছ ? দেখা করবো । - o - পুরঞ্জন। ষ্ট্যা, সেই সৰ্ব্বনাশের মূল । পুরঞ্জন A সে কোথ ? রঙ্গলাল বেশ ঠাউরেছ। প্রেম ক’লে তুমি, নির্জন রঙ্গলাল । বোধ হয়, তার বাপের বাড়ী । নিকুঞ্জে গেলে তুমি, আর সর্বনাশ করলে সেই অবল । পুরঞ্জন । আমি তে পান্ধী ক’রে পাঠিয়েছি বটে, পুরঞ্জন বেতা-কন্য—বেঙ্গ । সে নিরঞ্জনকে মজি কি হে, তোমায়ও মজিয়েছে না কি ? য়েছে, আমায় মজিয়েছে। রঙ্গলাল । তোমার তাতে আপত্তি কি ? তুমি :ে BBBBS BBB BBB BBS BB BB BBBS BB BB BB BB BBBB BBS B g বরমালা না নিলে না নিতে পারতে, সে জুলুম করতে গুরুতর অপরাধ করেছি ? এমন দশজনে মজে, আমিং ন। ধর,—তুমি যদি মনে কর, দু’দশটা বিয়ে করতে না হয় ম’জেছি । পার । কিন্তু তার দফা গয় । পুরঞ্জন । তবু কথটা কি শুনি ? পুরঞ্জন । তুমি কি ক’রতে বল ? সেই বেশ্বাকে রঙ্গলাল। দেখ চাদ, মনের উপর জুলুম ক’রে না। ঘরে রাখতে বল ? তারে ত্যাগ কু’রেছ, তবু কথাটা কি শুনতে চান্থ। DDDBS BBS BBB BBS BB DDDDD D BBBS BDBB BB BBB BBS B BBS BB বলি, জীবন সমস্যাময় । তবে সমস্যার এক কাটান মন্ত্র নিশ্বাস মাধুরীর চরণে। হাতে পেয়ে পালোয়ানী ক': আছে । তারে ত্যাগ করেছ, কিন্তু ত্যাগ ক’রেই যে তারে ভুলে পুরঞ্জন । কি ? ※ —এ কথা তুমি দিব্বি করলেও আমার বিশ্বাস হবে না। রঙ্গলাল। সংসার যে সাগর বলে, এ কথা ঠিক ; তুমি তোয়ের আছ দেখছি, বেরিয়ে পড় । কুল-কিনারা নাই। তাতে একটা ধ্রুবতারা আছে, দয়। গয়ারাম। ঠাকুর বড় কথা জানে! দয়া যে পথ দেখায়, সে পথে গেলে নবাবও হয় না, পুরঞ্জন। তবে, ভাই, আসি । বাদসাও হয় না, তবে মনটা কিছু ঠাণ্ডা থাকে। এটি [ পুরঞ্জনের প্রস্থান প্রত্যক্ষ, তর্কযুক্তির দরকার নাই । রঙ্গলাল। (গয়ারামের প্রতি) ওহে, তুমি সঙ্গে চলেছ পুরঞ্জন । কি – দয়া ! দুৰ্জ্জনের শাস্তি দেওয়া উচিত মুনিবটা একট, ক্ষেপামত দেখ ছ তো ? হা-হুতাশ করে নয় ? কপটতার দণ্ড দেওয়া উচিত নয় ? করবেন, পরম মঙ্গল মরণ যেন না আলিঙ্গন করেন। রঙ্গলাল। দেখ, একটা বাড়াবাড়ির কথা তুলছে। তুমি একটু ছসিয়ার থেকে, উনি সব পারেন। যেন ভট চায্যি হ’য়ে ব্যাখ্যা করা যাচ্ছে। দুর্জনের দণ্ড, গয়ারাম । আজ্ঞে ঠাকুর - আজ্ঞে ঠাকুর, আপনি ঠিব কপটতার শাস্তি ব’লতে কইতে বড় সোজা ; কিন্তু মনটা ব’লেছেন, -- ক’দিন যেন কেমন কেমন হ’য়েছেন । উট্রকে পাটকে দেখলে ক'জন যে বুকে হাত দিয়ে বলতে [ গয়ারামের প্রস্থান পারে, আমি দুর্জন নই, ক’জন যে ব’ল তে পারে, আমি কপট নই,—ত আমি আমার মন দিয়ে বুঝতে পারি (গঙ্গার প্রবেশ) নাই । যদি কেউ থাকে, তারে দু’শো বাহবা বটে । রঙ্গলাল । কি বিবি, হেথায়ও যে ধাওয়া ক’রেছ ? পুরঞ্জন। ও কথা যাক —চল, দু’জনে দু’দিক দিয়ে গঙ্গা । তোমার গুমোর করতে হবে না, তোমার cयक्रहे । - মুখের উপর এই আমি হাত নেড়ে ব’লছি, তোমায় আ;ি রজলাল। আচ্ছ, তুমি বেরিয়ে পড়। আমার চাইনে। f একটু কাজ আছে। রজলাল। আমন ক’রে সরল প্রাণে ব্যথা দিও নী পুরন্ধন। কি কাজ । - আমি যে তোমায় চাই ।