পাতা:গিরিশ-গ্রন্থাবলী (অষ্টম ভাগ).pdf/৩০০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

' चक्ल” به مسایه سر می با ASA SSASAS SAeSeAAA AAAA SAAAAA S AAAAAMAAAS AAAASS - چه به جبهه سیمات سی. متهماعی এ ধৰ্ম্ম যাজকের কে-তাহা অনুসন্ধান করিলে বুঝা ইবে যে, যখন সমাজ শিবদ্বেষী হইয়া ধৰ্ম্মদ্বেষী হইয়াছে, {ন পরম শৈব অবতীর্ণ হইয়া শিবের মাহাত্ম্য স্থাপন রন। যখন শক্তিদ্বেষী সমাজ হয়, তখন পরম শক্তি বর্তীর্ণ হইয়া শক্তির গুণ কীৰ্ত্তন করেন। বিষ্ণুদ্বেষী tাজ হইলে বৈষ্ণব আসিয়া বিদ্বেষভাব দূর করতঃ বৈষ্ণব হাত্ম্য প্রচার করেন । ধৰ্ম্মস্থাপক ধৰ্ম্ম স্থাপন করিয়া ন। র্তাহাদের শিষ্যেরা সমাজের মান্যভাজন হন বং সেই সকল শিষ্যের সন্তানেরাও সেই মান্য পাইতে কেন । কিন্তু র্তাহারা গুরুর ন্যায় গুণসম্পন্ন নন। এ কে দেখিতে পান যে, যে মান তাহারা পাইতেছেন, হে ভাঙ্গাইয় অনেক সাংসারিক বাসনা পূর্ণ হইতে পারে; -ইহারাই ক্রমে এই বৃত্তাপধারক গুরু । ইহাদের পরম্পরে মল নাই, কেবল কোন সাধুর আবির্ভাব হইলে ইহাদের মলিত হইতে দেখা যায়। কলুষিত শৈব গুরুর সমদর্শী রম শাক্তের আবির্ভাব দেখিয়া বৈরী হয়, আবার এই Iাক্তের শিস্যেরা যখন কলুষিত হইয়া বিষ্ণুদ্বেষী হয়, তখন ভদ-জ্ঞানশূন্ত বৈষ্ণবের আবির্ভাবে তাহারা ক্রুদ্ধ হইয়া Iানা প্রকার শত্রুত করিতে থাকে। কালে আবার ঐ বষ্ণব সম্প্রদায়ও কলুষিত হইয়া যায়। বাঙ্গালা দেশে এই কলুষিত দৃষ্টাস্তের অভাব নাই। বৈষ্ণব সম্প্রদায় বৈষ্ণব শাখা প্রশাখায় যে কিরূপ ব্যভিচার চলে, তাহাঅনেকেই অবগত আছেন। কিন্তু একটী আশ্চৰ্য্য ব্যাপার এই যে, যাজকের যে মহাত্মার প্রতি বিদ্বেষ প্রদর্শন ও বিধৰ্ম্মী বলিয়া ঘৃণা করিয়াছে, কালে সেই সকল ব্যক্তির অবতার বলিয়া বাচ্য হইয়াছেন ; এবং তঁহাদের মতামত সনাতন হিন্দু ধর্মের বেদ অনুগত বলিয়। গ্রাহ হইয়াছে ; এবং যে সকল মত এক সময়ে সনাতন ধৰ্ম্ম-বিরোধী বলিয়া প্রচারিত হইত, সেই সমস্ত মত লইয়াই আবার কোন ধৰ্ম্মসংস্কারকের আবির্ভাব হইলে তাহার বিরুদ্ধে ব্যবহার হইয়া থাকে। । আমরা তিন শ্রেণীর ধৰ্ম্ম-যাজকের কথা উল্লেখ করিয়াছি, S AAAA S SAAAS A SAS A SAS SSAS SSAS SSAS SSAS AMMS MeeMMA MM AMM AA MMAMAM AMA AM AA AMAAA AAAA AAAA AAAA AAAAM MMAM ASASASA AAA AAASA SAASAAAS SAMAM AAAA AAAA AAAA AAAA AAAA AAASA SAASAASAAAS আর এক শ্রেণী বৰ্ত্তমান আছেন, তাহারা সকলেই যাজকের পুত্র। পৈতৃক মানে মন্ত এবং সেই পৈতৃক মানে চৌর্য ব্যভিচারাদি নানা কুৎসিং দোষ ঢাকিবার চেষ্টা করেন পৈতৃক মানে মান্য তিনি সমস্ত রাত্রি সেবাদাসীর নিষ্ঠিবন পান করিয়াও প্রণাম গ্রহণ করেন ; চুরি করিয়া আক্ষেপ করেন যে, আমি অমুক শুদ্ধবংশজাত, আমি চুরি করিয়াছি- আমায় মার্জন করুন ; অপরাধভয়ে সমাজ মার্জনা করেন । যদি কোন সংস্কারক উঠিয়া বলেন যে, চুরি—চুরিই, তাহার আর অন্য নাম নাই— ব্যভিচার ব্যভিচারই, তাহ অন্য আখ্যাহীন,-তাহাহইলে সেই সংস্কারক নাস্তিক বলিয়। ঘূর্ণিত হন। উপস্থিত দেখা যায় যে, চৈতন্য মহাপ্রভুর আবির্ভাবে যাজকেরা যে ভাষায় চৈতন্য সম্প্রদায়ের প্রতি যে সকল কটক্তি করিতেন, চৈতন্যসম্প্রদায়ও, চৈতন্যদ্বেষী যাজক সম্প্রদায়ের সহিত মিলিত হইয়া, অবিকল সেইরূপ কটক্তি রামকৃষ্ণ-সম্প্রদায় সম্বন্ধে করিয়া থাকেন। “দেশ মজালে, দেশ উচ্ছন্ন গেল” এ সকল কথা যেমন চৈতন্য-সম্প্রদায়ের বিরুদ্ধে উঠিয়াছিল, শ্রীরামকৃষ্ণ পরমহংস সম্প্রদায় সম্বন্ধে ঠিক সেইরূপ উঠিতেছে। অক্রোধী, নিরভিমানী, কাম-কাঞ্চনত্যাগী, বিশ্ববিজয়ী হিন্দুধৰ্ম্ম সংস্থাপককে, খৃষ্টান, নাস্তিক প্রভৃতি নাম প্রদত্ত হইতেছে। ইহা স্থানীয় দোষ নয়, বাঙ্গালার দোষ নয়, মানবচিত্তের দোষ । স্বার্থ চালিত যাজকেরা স্বার্থহানির আশঙ্কায়, সৰ্ব্বদেশে, সৰ্ব্বস্থানে এইরূপ গরল উগীরণ করিয়াছে। ঈর্ষ্যাপরবশ গ্লানিপ্রিয় সমাজও, যাহাতে কাহাকে শ্রেষ্ঠ বলিয়া স্বীকার করিতে না হয়, সেই জন্য ঐ যাজক-উদগারিত গরল, সুধা বলিয়া পান করে। কিন্তু সত্যের শক্তি অনিবাৰ্য্য,-কলুষিত, স্বার্থবিজড়িত, ঈর্ষান্বিত, বংশমানে মান্ত, কুচরিত্র পাষগুেরা তাহা কিরূপে বুবিবে! এবং মহাপুরুষের नैरृङ्गপ্রেরিত, উহাদের আবির্ভাব নিস্ফল নয়, তাহ যে অচিরে প্রতীয়মান হইবে, ইহাই বা কিরূপে জানিবে ! -