পাতা:গিরিশ গ্রন্থাবলী.pdf/৩৩২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

مg * < কিন্তু স্ত্রী-পুরুষ মিলিয়া মাদলের তালে অপূৰ্ব্ব নৃত্য করে। চখের ভাব, মুখের ভাব, মুঠাম অঙ্গপ্রভা, বলিষ্ঠ দেহে মুন্দরূপ বিকশিত হইতে থাকে। যাহারা সাওতালকে কুৎসিত ভাবেন, সে নৃত্য দৃপ্ত দেখিলে অতি সুন্দর বলিবেন । “দ্যাং স্তাদড়-দ্যাং স্তাদড়” মাদল বাজিতেছ, স্ত্রী-পুরুষ নাচিতেছে, রঞ্জিত নয়নে, ঈর্ষান্বিত পদসঞ্চালনে পরস্পর পরাজয় আশায় নৃত্য করিতেছে ; ললাটে স্বেদবিন্দু, অলক পবনে উড়িতেছে। অতি সুন্দর দৃপ্ত—আনন্দ দৃশ্য! হোরি উৎসবে হিন্দুস্থানে, কুলবালারা নৃত্য করে। যেমন দেখিতে পান, ক্টোরির সময় কলিকাতায় হিন্দুস্থানীরা রমণী দর্শনে ভাবহীন উন্মক্ততা প্রকাশ করিয়া মাতিয়া থাকে, সেইরূপ কুলস্ত্রীরা স্বামীর সমক্ষে, পিতার সমক্ষে, ভ্রাতার সমক্ষে, পুরুষ দর্শনে উত্তেজিত হইয়া নৃত্য করে, —সে নৃত্য অতি সুন্দর–হৃদয়-মুগ্ধকর—কামগন্ধ তাহাতে নাই। কাহারও মনে আপত্তি উঠিতে পারে যে, কুলস্ত্রীর কথা স্বতন্ত্র, রঙ্গালয়ে বারাঙ্গন। এ চুয়ের তুলনা হইতে পারে না । সৌন্দৰ্য্য প্রদর্শন বারাঙ্গনার নিষেধ। কিন্তু মহাপ্ৰভু চৈতন্তের মনে তাহা হয় নাই। পরবিলাসিনীর কণ্ঠসৌন্দর্ঘ্য প্রদর্শন তাহার নিকট ঘৃণিত হয় নাই। বৈষ্ণবগ্রন্থ পাঠে জানা যায় যে, মন্দির-রক্ষিণী নারীকণ্ঠে উচ্চ হরিধ্বনি শ্রবণে কঠোর তিতিক্ষাबठ गानौ, सेब्राख्द्र छोप्न ছুটিতেছিলেন। গোবিন্দদাস র্তাহাকে নিবারণ করেন। নারীদর্শন সন্ন্যাসীর নিষেধ, এই নিমিত্ত • তিনি নিবারিত হন। মন্দির-রক্ষিণীকে ঘৃণিত জ্ঞানে নয়। তাহার। মুন্দর হরিধ্বনি করিতে পারে, সে হরিনাম কীৰ্ত্তনে ভাণ থাকিলে, হরিপ্রেম বিগলিত उॉ१शैन भशं७धंडूब्र कcर्भ झबिब बग्न थtद* করিত। বেণ্ডারও প্রাণ অাছে, তাছারাও হরিপ্রেমে অধিকারিণী। • • তিনি তাহার নাম বেস্তাকেও উচ্চারণ করিতে দেন। নামের গুণে ভাণ ছুটিয়া যায়, বেগুীর কণ্ঠও গৌরাঙ্গকে আকর্ষণ করে। বেগুীরাও যে ভগবানের নামের অধিকারিণী, ইছা নিরপেক্ষ দৃষ্টিতে সকলেই দেখিতে পাই গিরীশ-গ্রন্থাবলী । বেন। বেতার হন্তে চুড়া পরিবার নিমিত্ত প্রস্তর-নিৰ্ম্মত কুঞ্জলাল भडक अदन७ रुग्निद्राছিলেন, ভক্তমালে প্রমাণ আছে। মন্দিররক্ষিণগণের মধ্যে প্রায় অনেকেই রঙ্গমহিলা হইতে পৃথক নন। এ সংসারে কেছ ধরা পড়ে, কেহ ধরা পড়ে না এই মাত্র প্রভেদ ८वथ लश्ञा चांभांतूद्र श्रटिनग्न कब्रिाउ रुङ्ग, অনন্তোপায় ; হা আমরা অনেকবার বলিয়াছি এবং অনেকেই স্বীকার করেন। সভ্য প্রদেশও এইরূপ উপায়ুশূন্ত, তাছাও অনেকে জানেন। তথাপি উচ্চ শিল্পের উন্নতিসাধন রঙ্গমঞ্চে হয়, ইহাঁ প্রায়ই সকলে স্বীকার করেন। রঙ্গালয় উঠাইতে চান, সে স্বতন্ত্ৰ কথা । কিন্তু রঙ্গালয়ের গুণ বর্ণনা করিয়া বখার প্রতি ঘৃণা প্রদর্শন যাহার করিয়া থাকেন, তাহারা স্বপ্নাচ্ছন্ন কল্পনাজগতে বিচরণ করেন, তাহদের মনোভাব কখনও কার্য্যে পরিণত হয় নাই । 歇 নাচের সৌন্দৰ্য্য বিকাশ-শক্তি, অপর শক্তি নছে। সৌন্দৰ্য-বিকাশও সাধারণ শক্তি নয়। আমরা সকলেই সেখীন, কোন ছবি দেখাইয়া “এই রেনালডের অঙ্কিত ছবি” যদি কেহ বলিয়া দেয়,সেখীন পুরুষের अभ्नि दप्शन-‘बां: बां* !' ইছারা কোন প্রকারের সেখীন তা জানেন ? যাহাদের মুখে শ্লীলতা ও অশ্লীলতার বিশেষ তর্ক ! সেই চিত্রকর রেনালডের কল্পনা জননী, মিসেস সিডন্সি অভিনয়কারিণী। উচ্চচেত। রেনাল্ডল মিসেস সিডানসকে দেখিয়াছিলেন, তাহার সৌন্দৰ্য্য দর্শনে উন্মত্ত হইয়াছিলেন। সেই উন্মত্ততায় শত শত মনোহারিণী মূৰ্ত্তি অঙ্কিত। রেনাল্ডস জানিতেন না, মিসেস সিডনিস কে, তাহার চরিত্র কিরূপ ? কেবল মুন্দর অতি সুন্দর দেখিয়াছিলেন । মুন্দর প্রাণে সৌন্দৰ্য্য ধারণে রেনাল্ডস জগৎ বিখ্যাত। রেনাল্ডস ও মিসেস সিডামস সম্বন্ধে একটী গল্প আছে । মিসেস সিডনিস সজ্জিত। शहैद्रा ब्रजांज़रब्र अडिनब्रांप्र्ष बाहेरफছিলেন ; উন্মত্ত রেনাল্ডস তাছার অশ্বের বলগা ধরিলেন। ঈষৎ হাসিয়া মিসেস সিডানস खिलांनी कब्रिह्लन, *८कन जांभांब्र जाईब्र बन्शी शब्रिब्रांइ ?” cब्रमाब्रुज प्लेखब्र कब्रिहणब “ब्रूमा