»ግb” J93 e ●>>
- e &
به نام های ه ۹ १ গীতবিতান-৩ তুমি কোন দেবতা প্ৰভু, তুমি কোন দেবতা । [ ঋতুরাজ ] আমি ঋতুরাজ, আমি অখিলের অনন্ত যৌবন। আমি ঋতুরাজ। এই অংশটি যুক্ত হওয়াতে, সহজেই অনুমেয়, নৃত্যনাট্যের প্রচলিত সংস্করণ-অনুযায়ী মদনের যে কালে আবির্ভাব, তৎপূর্বেই তাহার ঋতুরাজ-সহ মঞ্চপ্রবেশ ঘটানো হইয়াছিল। ঐশাস্তিদেব ঘোষ ইহাও জানাইয়াছেন ষে— ব্রহ্মচর্য – পুরুষের স্পর্ধ এ যে ইত্যাদি ৩ ছত্র, এ ক্ষেত্রে মদনের উক্তিরূপেই ব্যবহৃত হইয়াছিল এবং পরবর্তী পঞ্চশর, তোমারি এ পরাজয় ইত্যাদি e ছত্র ছিল সখীর উক্তি । হে কৌন্তেয় ইত্যাদি পূর্বোক্ত ৮ ছত্র সম্পর্কে শ্ৰীশাস্তিদেব ঘোষ জানাইয়াছেন যে, প্রচলিত স্বরলিপিগ্রন্থে গানরূপে প্রচারিত না থাকিলেও, ১৯৩৮ ফেব্রুয়ারিতে এই অংশে কবি সুর দেন এবং ঐ বৎসর মার্চ, মাসে পূর্ববঙ্গ ও আসাম -ভ্ৰমণকালে বহু অভিনয়ে, তেমনি পরবৎসর বাঁকুড়ায় ও মেদিনীপুরে শাস্তিনিকেতনের ছাত্রছাত্রী-গোষ্ঠী যে অভিনয় করেন তাহাতে, স্বরে ও তালে গীত এবং অভিনীত হয় । চণ্ডালিকা ৷ নৃত্যনাট্য । ১৩৪০ ভাষ্ট্রে রবীন্দ্রনাথের ‘চণ্ডালিকা' নাটক প্রকাশিত হয় ; উহাতে দুইটি দৃপ্ত এবং প্রায় বলা চলে ‘প্রকৃতি' ও 'মা' এই দুইটি চরিত্রই আছে। মা ও মেয়ের সংলাপ গন্তে রচিত। ওই নাটকের বিষয়বস্তু সম্পূর্ণ নূতন ভাবে আন্তস্ত "ছন্দে’ ও স্বরে রচনা করিয়া, বর্তমান নৃত্যনাট্যের প্রথম প্রকাশ বাংলা ১৩৪৪ সালের ফান্ধনে ; সর্বসাধারণ-সমক্ষে প্রথম অভিনীত হয় কলিকাতার ‘ছায়া’ রঙ্গমঞ্চে খ্ৰীষ্টীয় ১৯৩৮ সালের ১৮, ১৯ ও ২ মার্চ তারিখে। পরবর্তী ৯ ও ১ ফেব্রুয়ারি তারিখে (১৯৩৯ খ্ৰীস্টাৰে ) কলিকাতায় 'ত্র' রঙ্গমঞ্চে পুনরভিনয়ের