ס\x{99יל 8 3\9א9^ל 4 צור ציל و نه ۹ و b ר צו לטאל b”१४-२४ २ ! b” १२-१é । 9אוס\ריל গ্রন্থপরিচয় of } e в Э ইহার রচনা ৩ ডিসেম্বর ১৯৩৯ তারিখে नवनबिकहिड *छांकघग्न' নাটকের শেষ দৃশ্বে ‘স্বপ্ত অমলের শিয়রে ঠাকুরদার গান -রূপে। উল্লিখিত নাটক শেষ পর্যস্ত মঞ্চস্থ হইতে পারে নাই। শুনা যায় কবি অভিপ্রায় প্রকাশ করেন যে, গানটি তাহার দেহত্যাগের ; পূর্বে যেন প্রচারিত না হয় ; তাহার শ্ৰাদ্ধবাসরে ইহা প্রথম সাধারণসমক্ষে গীত হয় । উল্লিখিত ‘ডাকঘর’ নাটকের অন্ত গানগুলি এই গ্রন্থের ৮১০-১২ পৃষ্ঠায় (সংখ্যা ১২৭-১৩২ ) মুদ্রিত। ২৫ ডিসেম্বর ১৯৩৯ তারিখে খ্রীস্টদিবসের উদ্যাপন-উদ্দেশে রচিত, ‘প্রবাসী'র ১৩৪৬ মাঘ-সংখ্যায় বড়দিন শিরোনামে মুদ্রিত। — ‘অন্ধদের দুঃখলাঘৰ শিবির প্রতিষ্ঠ উপলক্ষ্যে কলিকাতায় ২ নভেম্বর ১৯৪ • তারিখে রচিত। "প্রবাসী'র ১৩৪৭ অগ্রহায়ণ সংখ্যায় ২৭০ পৃষ্ঠার দ্বিতীয় সম্পাদকীয় মন্তব্যটি দ্রষ্টব্য। ‘সৌম্য আমাকে বলেছে মানবের জয়গান গেয়ে একটা কবিতা লিখতে. তাই একটা কবিতা রচনা করেছি, সেটাই হবে নববর্ষের গান। কবির এবংবিধ উক্তি হইতে জানিতে পারি, শ্ৰীসৌম্যেন্দ্রনাথ ঠাকুরের অনুরোধে কবি মানব-সাধারণের অভু্যখান সম্পর্কেই এইটি রচনা করেন ১ বৈশাখ ১৩৪৮ তারিখে । এই রচনা সম্পর্কে অন্যান্ত তথ্য এবং পাঠান্তর ঐশাস্তিদেব ঘোষের ‘রবীন্দ্রসংগীত’ ( প্রচলিত সংস্করণ ) গ্রন্থে পাওয়া যাইবে । হে নূতন’ গান সম্পর্কে পূর্বোক্ত গ্রন্থে প্রশান্তিদেব ঘোষ বলেন, এই তার জীবনের সর্বশেষ গান। কবি বহুদিন পূর্বে (২৫ বৈশাখ ১৩২৯) যে কবিতা (পচিশে বৈশাখ : পূৰ্বৰী ) লিখিয়াছিলেন তাহারই শেষ দিকের কতকগুলি ছত্র লইয়া, একটু-আধটু পরিবর্তন করিয়া, ইহার রচনা ও স্বরযোজনা বাংলা ১৩৪৮ সালের ২৩ বৈশাখ তারিখে ; কবির পরবর্তী জন্মোৎসবে গাওয়া হয়। ১-১ •১ সংখ্যা । প্রেম ও প্রকৃতি । ৫-১১ সংখ্যা শৈশবসঙ্গীত’ (১২৯১) কাব্যে মুদ্রিত। তন্মধ্যে— ‘ফুলবালা’র অন্তর্গত 'গান’
পাতা:গীতবিতান.djvu/১১৩১
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।