পাতা:গীতসাহিত্যে শ্রীভক্তিবিনোদ.pdf/৮৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

গীতিমালা ዓ'Ju এই অখণ্ড চিন্ময় আনন্দ-রাসের একটু ভান নির্ভেদ-জ্ঞানিগণকে ব্ৰহ্মলয়ের জন্য উন্মত্ত করিয়াছে। ঐ অখণ্ড রসের একটু ছায়া কত কত ব্যক্তিকে ঈশ্বর-সাযুজ্যাকামী যোগী ও ধৰ্ম্মার্থ-কামকামী কৰ্ম্মী করিয়াছে। স্থায়ীভাব-রতির সহিত বিভাব, অনুভাব, সাত্ত্বিক ও ব্যভিচারী—এই সামগ্ৰী-চতুষ্টয়ের মিলনে রসের প্রকট হয়। প্ৰপঞ্চে বা জড়কাব্যে যে রস দেখিতে পাওয়া যায়, তাহা পরম রসেরই অসম্মুৰ্ত্তি ; অতএব অনিত্য ও আদর্শের ছায়ামরীচিকা বা আলেয়ার মত ছলনাময় । ভজন-দপণের সপ্তম গীতিতে রসের মূল স্থায়ীভাব-রতির প্রকার বর্ণিত হইয়াছে। স্থায়ীভাব-রতিই রস-উদ্দীপন-কাৰ্য্যে মুখ্য আধার। ভক্তভেদে রতি পঞ্চ প্রকার ; যথা—শান্ত, দান্ত, সখ্য, বাৎসল্য ও মধুর রতি। রতিভেদে কৃষ্ণভক্তিরস পঞ্চ মুখ্যারস ও সপ্ত গৌণরসে বিভক্ত। শান্ত, দাস্য, সখ্য, বাৎসল্য, মধুর—এই পাচটা মুখ্য ভক্তিরস ; আর হাস্য, অদ্ভুত, বীর, করুণ, রৌদ্র, ভয়ানক ও বীভৎস-এই সাতটা গৌণরস। তটস্থভাবে বিচার করিলে মধুর রসই সৰ্বশ্রেষ্ঠ। সাধনভক্তি হইতে রতির উদয় হয়। শ্রদ্ধা-বৃত্তি ক্রমশঃ উচ্চভােব ধারণ করিয়া নিষ্ঠা, রুচি, আসক্তি, ভাব বা রতি- এই সকল নামে পরিচিত হয়। শ্রবণ-কীৰ্ত্তনাদির অনুশীলনে সেই রীতি যত গাঢ় হইতে থাকে, ততই প্ৰেমাদি নাম ধারণ করে । প্ৰেম ক্ৰমশঃ স্নেহ, মান, প্ৰণয়, রাগ, অনুরাগ, ভাব ও মহাভাব পয্যন্ত উন্নত হয়। छ्शैडांदरे द्रष्न्द्र शून, विडांत्र-द्रष्नद्र (श्ङ्, अश्ङाद-ब्रंगद्र Digitized at BRCindia.com