পাতা:গীতাসার - বলাইচাঁদ মল্লিক.pdf/৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

( 42 আবার পর ও অপর ভাবে প্ৰণবেরও স্যায় দ্বিবিধ ঐ তাহার নত্য ধামই দিব্য পরব্রহ্ম ধাম | পর তুরীয় স্বরূপ। আর এই ত্রগুণময় অনিত্য ধাম অপর ব্রহ্ম ৷ এই অপর ব্রহ্ম সান্ত এক পর জগতে পৃথিবী বা অগ্নি, চন্দ্রম ও স্বৰ্য্য ! আবার অনন্ত এাকে পৃথিবী বা অগ্নি, অগুরীক্ষ ও দু’লোক । পৃথিবী বা す"。 পঞ্চভূতের সমষ্টি । পঞ্চভূত আবার পঞ্চ পাণ্ডব স্থানীয় । ੇ বা তৃতীয় ভূত অগ্নি। পাণ্ডব গণের তৃতীয় ভ্রাতা অর্জন । এই অর্জুনই অগ্নি স্বরূপ ব্রহ্মের জীব রূপ ল্ফ লিঙ্গ । এই স্ফুলিঙ্গ রূপ জীবকে পরমাত্মা কপী শ্ৰীকৃষ্ণ উপদেশ দিতেছেন । ইহ।ই নিত্য গীতা । এষ্ট গীতার কোন কালে ধবংস নাই । শ্রীকৃষ্ণের সশ ও সেবক সেই উপদেশ অনুসারে চলিয়া ੋਲ কৃত্য হইয়াছেন । নিত্য নৈমিত্তিক বৈদিক ধৰ্ম্ম ( কৰ্ম্ম ) পঞ্চ যজ্ঞের অনুষ্ঠানই সেই কৃত কৃত্য হইবার শ্রেষ্ঠ উপায় । সমর ক্ষেত্রে যুদ্ধ করিবার জন্য উপদেশ তিনি বার বার দিয়া গিয়াছেন । তাহ শারীরিক ও মানসিক । উভয় লিধ যুদ্ধই বিধেয় । পত্যেক মনুষই এই উভয়বিধ যুদ্ধই তাঙ্গনিশি করিতেছেন । ইহাট দেল সুব সংগ্ৰাম । এই দেবাস্থর সংগ্রাম স্থলই কুকক্ষেত্র । “ত্রিভুবন মধ্যে যেরূপ কুরুক্ষেত্রই বিশিষ্ট । সেইরূপ এক গুণ কাশষ্ট সৰ্ব্বজীবের প্রধান শুtশ্রণ স্থান। ছান্দোগ্যোপনিষদ। তৃতীয় প্রপাঠক । দ্বাদশ খণ্ড ৮ শংকর ভাষ্য। অর্থাৎ সমগ্র পৃথিবী । আলোকই দেপতা ও অন্ধক বই অনুব । এই দেবাসুর সংগ্রামের কথ। প্রাচীন বৈদিক গ্রন্থে ভূবি ভূবি দেখিতে পা প্ৰয় যায় । সেদে স্থৰ্য্য দেবতা এবং চন্দ্রম। "সুর নামে অভিহিত । বৈদিক পণ্ডিত, সাদ্বলেকার ও শিপশংকর কাব্যতীর্থ প্রভৃতি পণ্ডিতগণও এইরূপ ব্যাখ্যা করিয়াছেন।