এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

গীত-স্থার । মধ্যাক্ক । রাগিণী মুলতানী। তাল চৌতাল । মধ্যাহ্নে পূর্ণ জগত, হইল আলোকে, পুঞ্জ পুঞ্জ করে দিবাকর, জ্যোতি বিস্তার। মহাবেগে আলোক হিল্লোল, ভেদ করিয়ে মরুত মণ্ডল, পরশে ভূতল সহ করে ঘরষণ— অনল তাপ উঠে তাহায়, সন্তাপে সংসার ৷ অতপে তাপিত হয়ে প্রাণিগণ-শীতল ছায়াতে করে অবস্থান, লুকায় গুহায় তমো, জীবনেরি ভয়ে— সাগর তড়াগ যত জলাশয়, হেরে প্রভাকরে সভয় হৃদয়, কর রূপে করে দান বাপ নীহর । ত্রিশিরা স্ফাটিকে ভানুর কিরণ, হেরিয়ে বিজ্ঞানপ্রিয় জ্ঞানিগণ, সোপান করিল লয়ে সপ্ত বরণ——— তাহার আশ্রয়ে করিয়ে দর্শন, ভানুর দেহের অপুৰ্ব্ব গঠন, নিৰূপণ করে তার কfরছে প্রচার । মন যা হতে হয়েছে আলোর স্বজন,ৰ্তার কাছে চাচ জ্ঞান আলো প্রেমের স্ফটিক তাহে করহে যোজন—— হৃদয় মন্দিরে পাবে দরশন, মহা প্রভাময় তাহার চরণ, কিরণে বরিষে যার কৈবল্য অপার । সন্ধ্যা । রাগিণী পুরী। তাল চোতাল । শেষভাগ হতে দিবার, তেজ হীন হলো প্রভার, হেরি সন্ধ্য সমাগত, হলো ভানু মদর্শন ।