পাতা:গুরুদক্ষিণা - প্রভাষ ঘোষ.pdf/৩৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

গুরুদক্ষিণা ভীম—আমায় আবার চক্ষু লাল করে উত্তর দেওয়া, আমি ভারী রেগে যাই কিন্তু । তা আগে বলে দিচ্ছি কিন্তু—হঁ—হঁ । একলব্য—আপনাদের সঙ্গে আমার বাক্যালাপ করবার সময় নেই । আপনারা যদি পুনরায় এরূপ অকারণে এই নিস্তব্ধ বনানীর শান্তি ভঙ্গ করেন তাহ’লে—ঐ সারমেয়ের মত আপনাদের সকলের রসনা সংযত ক’রে দিতে বাধ্য হব। ভীম—এত স্পৰ্দ্ধ ! [ রাগে অন্ধ হইয়া গদা লইয়া প্রহারে উদ্যত হইল। একলব্য ক্ষিপ্রগতিতে ধনুঃশর লইয়া দাড়াইল । এমন সময় অৰ্জ্জুন আসিয়া তাহাদের गयूथ नैज्जिाहेल । ] অৰ্জ্জুন—ক্ষান্ত হও দাদা ! বৃথা বলক্ষয় করা তোমাদের সাজে না । ক্ষত্রিয় তোমরা ! ভীম-—এই বালক বলে কি না ‘সারমেয়ের মত তোমাদের রসন সংযত ক’রে দেব !” এত স্পৰ্দ্ধা ওর ! জানে না বালক যে কার সম্মুখে দাড়িয়ে ও স্পৰ্দ্ধ করছে ! পরিচয় পেলে চক্ষু ছানা বড় হ’য়ে যাবে । একলব্য —বাক্যে তামি পরিচয় চাই না । আমি পরিচয় চাই কার্য্যে । ভীম—কার্য্যে ! অর্জুন, বাধা দিও না । সরে যাও সম্মুখ হ’তে । কার্য্যে তাকে পরিচয় দিচ্ছি যে আমরা ক্ষত্রিয় ! একলব্য—ক্ষত্রিয় ! ক্ষত্রিয় ! ক্ষত্রিয় ! আবার সেই কথা ! সেই পুরাতন বাণী ! Vシゲ