পাতা:গৃহদাহ - শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়.pdf/১৩৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

১৩৪ ৷৷ গহীদাহ হাসিতে লাগিল । পরকাল-সম্প্ৰবন্ধীয় প্রসঙ্গে কেদাররাব, চিন্তাষন্ত মাখে। কিছদক্ষণ স্থিরভাবে থাকিয়া সহসা বলিয়া উঠিলেন, তা সে যাই হোক, এ কয়দিন দেখে দেখে আমার নিশচয় বিশ্ববাস হয়েছে, এ মেয়ে স্ত্রীলোকের মধ্যে অমল্য রত্ন । একে সারাজীবন এমন জীবন্মত করে রাখা শােধ পাপ নয়, মহাপাপং । ও আমার মেয়ে হলে আমি কোনমতেই নিশ্চেন্ট থাকতে পারতুম না । সমরেশ অ্যাশচাষ হইয়া জিজ্ঞাসা করিল, কি করতেন ? বদ্ধ উদ্দীপ্তস্বরে বলিলেন, আমি আবার বিবাহ দিতুম । একটা বড়োর সঙ্গে বিয়ে দিয়ে ওর উনিশ-কুড়ি বছর বয়সে যারা ওকে সাক্ষ্যাসিনী সাজিয়েছে, তারা ওর মিত্র নয় শত । শত্রর কাষকে আমি কোনমতেই ন্যায়সঙ্গত বলে স্বীকার করে। নিতুম না । একটু মৌন থাকিয়া পনরায় কহিতে লাগিলেন, তাছাড়া ওর স্বামীর ব্যবহারটাই একবার মনে করে দেখা দিখি সরেশ । সে লোকটার দ্ব-দ্বটো স্ত্রী গত হতে পঞ্চাশ বছর বয়সে যখন এমন মেয়েকে বিবাহ করতে রাজী হলো তখন নিজের সখে-সবিধা • ভিন্ন স্ত্রীর ভবিষ্যতের দিকে পাষণ্ড কতটুকু দস্পিষ্টপাত করেছিল, কল্পনা কর দেখি । সারেশকে নিরািত্তর দেখিয়া বন্ধ অধিকতর উত্তেজিত হইয়া উঠিলেন। কহিলেন DD BBS DDDD DDSDDBBBDB DDBDB Bu uBDB BD SDD L BB BDBD সমান্ত হিন্দ্ৰ সমাজ চীৎকার করে ম'লেও আমি মানবো না, এই ব্যবস্থাই ওই ঘাঁধের মেরেটার পক্ষে চরম শ্ৰেয়ঃ । ওর এমন এতটুকু কিছু নেই, ষার মািখ চেয়ে ও একটা দিন কাটাতে পারে । সমস্ত জীবনটা কি তোমরা খেলার জিনিস পেয়েছ সৱেশ, যে ব্ৰহ্মচব ব্রহ্মচব করে চে চালেই সারা দনিয়াটা ওর জন্যই রাতারাতি বদলে ঋষির আপোবন হয়ে উঠবে। মেয়েটার শখ কাপড়-চোপড়ের পানে চাইলে আমার বািক যেন ফেটে যেতে থাকে । 萨 সমরেশ জবাব দিল না, মাখ তুলিয়াও চাহিল না ; কিন্তু চোখের কোণে দেখিতে পাইল যে, চৌকাঠে ভর দিয়া অচলা এতক্ষণ পবিত্ত মতির মত দাঁড়াইয়াছিলসেখানে আর সে আসে নাই, কখন নিঃশব্দে ঘরের ভিতর চলিয়া গেছে । মশাল চলিয়া গেলে, অচলা যখনই সৰুরেশের মাথের দিকে চাহিয়া দেখে, তখনই তাহার মনে হয়, সে ৰিমনা হইলা আছে এবং কিসের শোক যেন তাহাকে নিরন্তর শিক্ষক af TfeTDsu দাই দিন পরে একদিন অপরাহে সরেশ নীচের বারান্দায় একাধারে রেীদের মধ্যে DBBBSBDDBDB DD DDD DD gEDBD DBB BDuukuuLDBS BBBB uBDDDBBS তাহারই জন্য চা লইয়া অচলা নিজে আসিতেছে । এরপ ঘটনা পাবে কোনদিন । ঘটে নাই ; তাই সে আশ্চব হইয়া সোজা উঠিয়া বসিয়া জিজ্ঞাসা করিল, বেয়ারা কৈ ? আজ তুমি বে ।