পাতা:গৃহদাহ - শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়.pdf/১৮৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

Slታክታ গহীদাহ চললাম । বলিয়া সে একরকম দ্রুতপদেই পাশের ঘরে গিয়া প্রবেশ করিল। সে চলিয়া গেল, কিন্তু কিছুক্ষণের নিমিত্ত উভয়েই যেন নিশাচল পাথরের মত হইয়া গেল । বন্ধ বোধ করি নিতান্তই মনের ভুলে একবার তার হােকাটার জন্য হাত বাড়াইলেন, BS LDBBD DD D BDBDB BBuDD DDSuuDDDD DDS MOBBB BDBuBD গলােটা পরিস্কার করিয়া কহিলেন, আজকাল শরীরটা কেমন আছে সরেশ বাবা ? সমরেশ অন্যমনকি হইয়া পড়িয়ছিল, চকিত হইয়া বলিল, আজ্ঞে, বেশ আছে ; বলিয়াই বোধ হয়। সত্য কথাটা স্মরণ হইল, কহিল, বকে এইখানটায় একটুখানি ব্যথা --কি জানি কাল থেকে আবার বাড়লো না রামবােব বলিলেন, তবেই দেখােন দেখি সরেশবাব, এই ঠা"ডায় এত রাত্রি পযন্ত कि अनाब बाईब घद्धि cवद्धान उठाव्न ? ঠিক ঘরে বেড়াই নি। রামবােব । সেই বাড়িটার জন্যে আজ দ’হাজার টাকা বায়না দিয়ে এলাম । রামবাব বিস্ময় প্রকাশ করিয়া শেষে বলিলেন, নদীর উপর বাড়িটি ভালই। কিন্তু আমাকে যদি জিজ্ঞাসা করতেন, আমি হয়ত নিষেধ করতাম । সেদিন কথায় BD BuD DDBBDDSDBBBBD KBD DD BBBD gBD DDDDS DDDD জিজ্ঞাসা করিলেন, তাঁর মত নিয়েছেন, না কেবল নিজের ইচ্ছেতেই কিনে বসলেন ? সমরেশ এ প্রশ্নের জবাব না দিয়া শািন্ধ কহিল, অনিচ্ছার বিশেষ কোন হেতু দেখিনে । তা ছাড়া, বাস করবার মত কিছ কিছ আসবাসপত্রেও কলকাতা থেকে আনতে দিয়েছি, খাব সম্ভব কাল-পরাশর মধ্যেই এসে পড়বে। DBDDBDDDBB BB GDDD BB D DBDBDD DBSBD DBB DBBB অচলা সাড়া দিল না, কিন্তু ঘরের ভিতর হইতে নীরবে বাহির হইয়া ধীরে ধীরে তাহার চেকিতে আসিয়া বসিল । বদ্ধ লিপিখকণ্ঠে কহিলেন, মা, তোমার স্বামী যে আমাদের দেশে মন্তবড় বাড়ি কিনে ফেললেন । এই বড়ো জ্যাঠামশাইকে আর ত ফেলে চলে যেতে তুমি পারবে না। মা ? অচলা চুপ করিয়া রহিল । বদ্ধ পানশাচ কহিলেন, শািন্ধ বাড়ি আর আসবাবপত্র নয়, আমি জানি, গাড়িঘোড়াও আসছে । আর তার চেয়েও বেশী জানি, সমস্ত কেবল তোমার জন্যে । বলিয়া তিনি সহস্যে একবার সরেশ ও একবার অচলার মাখের প্রতি চাহিলেন । কিন্তু সেই গম্ভীর বিষম মািখ হইতে আনন্দের এতটুকু চিহ্ন প্রকাশ পাইল না । এই অস্পস্ট আলোকে হয়ত ইহা অপরের ঠিক লক্ষ্য করিতে পারিত, কিন্তু তীক্ষাব্দটি ব্যুদ্ধের চক্ষ তাহা এড়াইল না । তথাপি তিনি প্রশ্ন করিলেন, কিন্তু মা, তোমার अङiा অচলা এইবার কথা কহিল, বলিল, আমার মতের ত আবশ্যক নেই জ্যাঠামশাই ৷ বদ্ধ তাড়াতাড়ি বলিয়া উঠিলেন, সে কি একটা কথা মা। তুমিই ত সব, তোমার