পাতা:গৃহ কর্ম্ম.pdf/৫৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

{ sa } উাহারদিগেরও যদি বিষয়াসক্তি সমধিক প্রবল হয়, বিষয-চিস্থায়-বিষধালাপেই দীর্ঘকাল অক্তিবাহিত্ত ছয়, তাছা হইলে তঁহরদিগেরও ধৰ্ম্ম-প্রবৃত্তি সকল ক্রমে হীন বল হইয় পড়ে, সুতরাং উহারদিগ্নেয় চিত্ত-চুমি অনতিদীর্ঘকাল মধ্যেই কলুষিত হইয়া যায় । ধন-রত্ন মমুষ্যের একান্ত প্রয়োজনীয় হইলেও এ সত্যটি সৰ্ব্বদা সকলের হৃদয়ে জাগৰক থাকা কৰ্ত্তব্য যে, পার্থিব ধন-সম্পত্ত্বিই আমারদিগের সৰ্ব্বস্ব মহে। ইহ লোকের চারিদিনের বৈষয়িক মুখ-স্বচ্ছন্দতাতেই মনুষ্যের সুখ শাস্তির পরিসমাপ্তি নহে। ধৰ্ম্ম-রত্নই আমারদিগের চিরকালের সম্বল, ধৰ্ম্ম-ধনই চির-দিনের উপঞ্জীবিকা। ধৰ্ম্মের আদেশে যতদুর ধন-উপার্জন কৰু যায়, ততদুরই শ্ৰেয়, ধৰ্ম্ম-শাসন রক্ষা করিয৷ যতদূর বিষয়-ক্ষেত্রে সঞ্চরণ করা ঘাষ, ততদূরই মঙ্গল। যখনই ধন উপজর্জম, বিষয়-চিন্তা, ধৰ্ম্মের সীমা অতিক্রম করে, তখমই তাঁহা হইতে নিবৃত্ত হওয়া কৰ্ত্তব্য । যখনই বিষয়-লালসা, ধৰ্ম্ম-চিন্তা হইতে মনুষ্যকে বিরত করে, তখনই তাহা অপরিসেবা । ৰিষয়-সুখ যত দূর ধর্মের অমুকুল ততদূরই তাহ সেবনীয়। কিন্তু ধর্মের বিরোধী হইলেই তাহ বিষৰং অস্পৃশ্ব ও