হরিবোল বলিয়া খিল মারিস ঠোকিয়া॥
জখন ধন্মিরাজ হুকুম জানাইল।
গঙ্গার জলে দৈবক ঠাকুরক ছিনান করাইল॥
চণ্ডি মাতার ঘরখানি নিলে পরিস্কার করিয়া।[১]
মইসকাডা মইসাসুরাতে গদ্দানা রাখিয়া।১৬০
করুনা করি কান্দে ঠাকুর চণ্ডি মাও বলিয়া॥
হাত ধরোঁ চণ্ডি মাও পাও ধরোঁ তোক।
তোমার ধম্মের দোহাই নাগে আমার প্রান অক্খা কর॥[২]
চণ্ডি চণ্ডি বলিয়া ব্রাম্মন কান্দিতে নাগিল।
ব্রাম্মনের কান্দন দেখি চণ্ডির দয়া হৈল॥১৬৫
চণ্ডি বলে হারে বিধি মোর করমের ফল।
- ↑ পাঠান্তর:—
পাচ নোটা কুআর জলে থেতু স্নান করিয়া।
চণ্ডি মাতার ঘরখানি নিলে পরিস্কার করিয়া॥
মৈসকাটা মৈসুরা দরজাএ গাড়িয়া।
তুলসি জল দিলে পণ্ডিতের মস্তকে ছিটাইয়া॥
সোল জনে ধরিলে পণ্ডিতক মরিম বলিয়া।
ধরি নিয়া জায় চণ্ডির দরজাএ নাগিয়া॥
মৈসুরার ভিতর পণ্ডিতের গর্ধনা রাখিয়া।
হেট্ খিলা উপর খিলা মারিলে তুলিয়া॥
সোল জনে ধরিলে পণ্ডিতক জোর করিয়া॥
ওখানে থাকি খেতুর হরসিত মন।
শিতল মন্দির ঘরে জাইয়া দিল দিরশন॥
মৈসকাটা খাড়া নৈলে বাড়ে করিয়া।
মার মার বলি থেতু আইসে চলিয়া॥ - ↑ পাঠান্তর:—
এইবার চণ্ডি মা উদ্ধার কর মাতা।
বাড়ি জাইবার সমএ আমি দিয়া জাব তোক লৈক্খ গণ্ডা পাঠা॥