মৈনামতি বোলে বা[পু] শোনহ বচন।
গোর্ক্ষনাথে[১] জ্ঞান মোরে করে সমর্পণ[২]॥
তুমি জ্ঞান শিখ[৩] বাপু হাড়িফার ঠাই[৪]।
হাড়িফার[৫] জ্ঞানে বাপু মুক্তিপদ পাই॥
শোন মাও মৈনামতি খাই মরিম বিস[৬]।
তবেত না হইব আমি হাড়িফার শিষ্য[৭]॥
জদি জ্ঞান থাকিত হাড়িফার ধড়ে[৮]।
এক পেটের লাগি কেনে হাড়ি কর্ম্ম করে॥
হাড়ি নহে হাড়ি নহে গুনে[৯] পবিত্তর[১০]।
লেখাএ ডাঙ্গর হাড়ি সোল[১১] শত নফর (?)॥
মুণ্ডের চুলে ছাইতে পারে সাত[১২] পাঞ্চ ঘর।
হেন জনে বোল হাড়ি জ্ঞান নাহি তোর॥
চারি সিদ্ধাএ[১৩] শাপ দুর্গা দেবীর[১৪] পাশে।
মীননাথ[১৫] চলি গেল কদলীর[১৬] দেসে॥
গোর্ক্ষনাথ[১৭] চলি গেল ব্রাহ্মণের[১৮] ঘরে।
কানুফা পাইল শাপ ডাড়াব শহরে॥
হাড়িফাএ পাইল শাপ[১৯] তোমা সেবিবারে[২০]।
তে কারণে হীন কর্ম্ম[২১] করে তোমার[২২] ঘর॥
মহাদেবীর[২৩] শাপে তোমার[২৪] ঘরে খাটে।
মহাজ্ঞান[২৫] আছে জান হাড়িফার পেটে॥
রাজা বোলে শোন মায় মৈনামতি আই[২৬]।
হাড়িফার কেমন জ্ঞান পরীক্ষিয়া[২৭] চাই॥
- ↑ ‘গোক্ষনাতে’।
- ↑ ‘মোর কর সম্পন’।
- ↑ ‘শিক’।
- ↑ ‘হারিফার টাই’।
- ↑ ‘হারিফার’।
- ↑ ‘বিশ’।
- ↑ ‘শিস্ব’।
- ↑ ‘হারিফার ধরে’।
- ↑ ক ‘জ্ঞানে’।
- ↑ ‘পবির্ত্যর’।
- ↑ ‘শোল’।
- ↑ ‘শাত’।
- ↑ ‘চাড়ি শিদ্ধাএ’।
- ↑ ‘দুর্গাদেবির’।
- ↑ ‘মির্ননাত’।
- ↑ ‘কদলির’।
- ↑ ‘গোর্ক্ষনাত’।
- ↑ ‘ভ্রাম্মনের’।
- ↑ ‘শাফ’।
- ↑ ‘শেবিবার’।
- ↑ ‘তে কারনে হিন্য কম্ম।
- ↑ ক ‘তোহ্মার’।
- ↑ ‘মোহাদেবির’।
- ↑ ক ‘তোহ্মার’।
- ↑ ‘মোহাজ্ঞান’।
- ↑ ‘য়াই’।
- ↑ ‘পড়িক্ষি’।