উঠ উঠ নৃপসুত[১] বোলিএ তোমারে।
জাগিয়া দেখিল সুয়া পক্ষী[২] পড়িবারে॥
মোর পক্ষী[৩] হয় জদি আইস[৪] মোর হাতে।
এ বুলিয়া হস্ত[৫] মেলি দিল নরনাথে[৬]॥
এত সুনি[৭] পক্ষিবর হাতেত[৮] পড়িল।
পক্ষী হস্তে[৯] লৈয়া নৃপ[১০] কান্দিতে লাগিল॥
সুয়া পক্ষী[১১] বোলে সুন[১২] মোর নিবেদন।
তোমা শোকে চারি নারী[১৩] কান্দে অনুক্ষণ[১৪]॥
এত সুনি[১৫] নরপতির মনেত পড়িল।
আপনার বিবরণ[১৬] লেখিতে লাগিল[১৭]॥
প্রথমে লেখিল পত্র মাএর গোচর[১৮]।
বান্ধা[১৯] দিয়া গেল গুরু নটীর বাসর[২০]॥
লেখিল দ্বিতীয় পত্র চারি বধূ তরে[২১]।
আনন্দে আছিএ আমি সুরিপুর নগরে॥
দুই খানা পত্র[২২] দিল সুক পক্ষীর পাস[২৩]।
পত্র[২৪] নিয়া সুয়া পক্ষী উড়িল আকাশ[২৫]॥
জার জেই পত্র খানি[২৬] দিলেন[২৭] আনিয়া।
বিস্তর[২৮] কান্দিল মৈনা সে পত্র[২৯] দেখিয়া॥
শোন হে রসিক[৩০] জন এক চিত্ত[৩১] মন।
মৈনামতি কহে বাণী[৩২] চারি বধু সন[৩৩]॥*॥
- ↑ ‘উট উট নির্পষুতা’।
- ↑ ‘পক্ষি’।
- ↑ ‘পক্ষি’।
- ↑ ‘আইশ’।
- ↑ ‘হশ্ত’।
- ↑ ‘নরনাতে’।
- ↑ ‘ষুনি’।
- ↑ ক ‘হস্তেতে’।
- ↑ ‘পক্ষি হশ্তে’।
- ↑ ‘নির্প’।
- ↑ ‘পক্ষি’।
- ↑ ‘ষুন’।
- ↑ ‘তোমা শোঁক্ষ ছারি নারি’।
- ↑ ‘য়নুক্ষন’।
- ↑ ‘ষুনি’।
- ↑ ‘বিবরন’।
- ↑ ক ‘সকল লিখিল’।
- ↑ ‘পর্ত্র মাহের গোছর’।
- ↑ ‘বান্দা’।
- ↑ ‘নটির বাশর’।
- ↑ ‘দ্বিত্যিএ পর্ত্র ছারি বধু তরে’।
- ↑ ‘দুহি খান পর্ত্র’।
- ↑ ‘সুক্ষ পক্ষির পাষ’।
- ↑ ‘পর্ত্র’।
- ↑ ‘পক্ষি উরিল আকাষ’।
- ↑ ‘পর্ত্র খানি’।
- ↑ ক ‘দিলেক’।
- ↑ ‘বিশ্তর’।
- ↑ ‘শে পর্ত্র’।
- ↑ ‘রশিক’।
- ↑ ‘এক ছিত্য’।
- ↑ ‘বানি’।
- ↑ ‘ছারি বধু শন’।