পাতা:গোবিন্দরাম - পাঁচকড়ি দে.pdf/৩২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

२७ গোবিন্দরাম । যোগ দিয়ে শিখতে হয়। শিখতে পারলে পা ফেলার দাগ দেখে লোকের বয়স বলা খুব সহজ। আমি । এও যেন মানিলাম ; তারপর রক্ত-পিত্তের ব্যারাম । গোবিন্দ। এটা কতকটা আন্দাজ, তবে খুব সম্ভব। লাসের কোন থানে আঘাতের দাগ নেই, তবে ঘরে এত রক্ত এল কোথা থেকে ? তা হলে এ রক্ত যে খুন করেছে তারই। কিন্তু যদি সে এই লোকটার দ্বারা আঘাতিত হয়ে থাকে, তবে, সে চুপ করে দাড়িয়ে হয় নাই। তা হলে একটা ছোটাছুটি ঠেলা ঠেলি ধস্তাধস্তি হতো। তা হলে ঘৱেও তার চিহ্ন থাকত। সুতরাং সে আহত হয় নি। নিজে নিজে BBD DBDBBD SBB DBBDD DBD SS DBD DBD DDB BDBBDBD BDS তা হলে সে এইখানেই পড়ে থাকত ; এক্কায় উঠে চলে যেতে পারে না। তাই ভাবছি লোকটার রক্ত-পিত্তের রোগ ছিল। এ রোগে খুব বেশি রাগ হলে বা কোন রকমে উত্তেজিত হলে, অনর্গল রক্ত মুখ দিয়ে বার হতে থাকে। এ রক্তারক্তি ব্যাপার দেখে আমার ত তাই মনে হয়। আমি। আর বর্ম চুরুট। গোবিন্দ বাবু এবার একটু হাসিয়া বলিলেন, “চুরুটের ছাই আমি যতটা চিনতে পারি, বোধ হয়। আর কেউ ততটা পারে না। আপনি দেখলেন না, মেজে থেকে কতকটা ছাই তুলে আমি কাগজে মুড়ে পকেটে রেখেছি। এ ছাই বৰ্ম্ম চুরুটের। আমি। যে খুন করেছে, সেই যে খাচ্ছিল তার মানে কি ? গোবিন্দ। বিলাতী জুতার এলোমেলো পা ফেলা দেখেই বুঝেছি। লোকটা খুবমাতাল হয়েছিল ; তারপর এর মুখ শুকেও দেখলেম, মুখে কেবল মদের গন্ধ। আর এ লোকটা যে মদে অজ্ঞান ছিল, তা সহজেই