ناد আমার আমার করি বেড়াও ঘুরিয়া । জানন যে কালমুখে আছ প্রবেশিয়া ॥ দন্তে দন্তে পিসে যবে করিবে চৰ্ব্বণ । সুন্দরী রমণী কতি থাকিবে তখন ॥ /কতি বা থাকিবে তব সোণ রূপা দান । কতি বা রুহিবে তব ক্ষীর সর ছানা ॥ এই আদরের দেহ পুড়ে ছাই হবে। নাহি যদি পোড়ে তবে শৃগালে খাইবে ॥ মাথা গড়াগড়ি যাবে মুচির বিষ্ঠায়। ভজ কৃষ্ণ কহ কৃষ্ণ বৃথা কাল যায়। কিসের গৌরব কর অনিত্য সকল। নিত্য বস্ত হয় কৃষ্ণ জুড়বার স্থল ৷ ওহে ধনিবর শুন বচন আমার । হীরক মৌক্তিক পান্না কর কি আহার । এক মুষ্টি অন্নে হয় ক্ষুধা নিবারণ। তলে কেন অহঙ্কার কর অনুক্ষণ ॥ এইরূপে ধনিজনে গ্রন্থ শিক্ষা দিয়া । দুই চারি বাত কহে মোপানে চাহিয়া ॥ নারায়ণগড়পানে চল মোরা যাই। সেইখানে গেলে যদি কোন মুখ পাই ॥ এইমাত্র বলি উঠিলেন ত্বরা করি। অমনি স্বন্ধেতে তুলি লইলাম খড়ী। তাহাকে অমুসরণ করিতে পারেন নাই। শেয়ে পুরীতে আসিয়া তাহারা মিলিত হইয়াছিলুেন। এই ষে দীর্থপথটা পরিকরবর্গ তাহার সঙ্গে যাইতে পারেন নাই, তৎসম্বন্ধে নানারূপ জনশ্রুতির উদ্ভব হইয়াছিল। অনেক পল্লীই হয়ত মহাপ্রভুর পথের দাবী করিয়া গৌরবাধিত হইতে অগ্রসর হইয়াছিল । সুতরাং বৃন্দাবনদাস এই ঘটনা বর্ণনা করিতে যাইয়া জনশ্রুতি অবলম্বন করিয়াছিলেন। এদিকে গোবিন্দদাস চক্ষুব ঘটনা লিপিবদ্ধ করিয়াছিলেন । আর একটি কথা এই ধে মহাপ্ৰভু সন্ন্যাসের পর बांक्रांजाcमानं शूनब्रांब्र किब्रिग्न। योनिग्नl *त्राडौब्रवउँौ গোবিন্দ দাসের করটা আনন্দে মগন পথে চলে মোর গোরা । সন্ধ্যাকালে সেই স্থানে পহছিন্থ মোরা ॥ নারগণগড়ে আছৈ শিব ধলেশ্বর। তার দরশনে ধায় হইয়া সম্বর। নারায়ণ গড়ের তেঁহ গ্ৰাম্যদেব হয়। কান্দিতে লাগিল প্ৰভু অশ্রুধারা বয় ॥ " ছর হর বলি প্রভু উচ্চরব করি। আছাড় থাইয়া পড়ে ধরণী উপরি ॥ প্রেমে গদ গদ হয়ে গড়াগড়ি যায় । বসন করঙ্গ গিয়া পড়িল কোথায় ॥ মহা সাত্ত্বিকের ভাব আসি উপজিল । প্রেমে লোমকূপ দিয়া শোণিত ছুটিল ॥ বহির্বাস কেীপীন খসিয়া গেল কতি ॥ ৬ সে ভাব হেরিতে সেথা আইলা কত যতি ॥ বানপ্রস্থ ব্রহ্মচারী কত স্তাসিবর। দেখিতে আইল সেথা নদের ঈশ্বর ॥ প্রেমভাব ভক্তি দেখে আশ্চৰ্য্য সকলে। দেবতা বলিয়া মবে পড়িলা ভূতলে । • হরিধ্বনি করি প্রভু নাচিতে লাগিল । সে বিরাট ভাব দেখি সবে শিহরিল ॥ এইরূপে নৃত্য করে সবে তরুতলে । আটা চুণা লাজু আনি যোগায় সকলে । છે. অনেক স্থান দেখিয়া গিয়াছিলেন। জনশ্রুতিতে অনেক সময় ক্রম রক্ষিত হয় নাই। একবারের ঘটনা অন্তব্যুরে আরোপ করা হইয়া থাকিবে।
- কতি = কোথায় ।
চৈতন্ত চরিতামৃত অতি সংক্ষেপে বৃন্দাবন দাসের কথার পুনরুক্তি করিয়া গিয়াছেন, এবং বৃন্দাবন দাস হইতে তিনি সে কথা গ্রহণ করিয়াছেন এই বলিয়। তৎকুত চৈতপ্ত ভাগবতের উপর বরাৎ দিয়া গিয়াছেন। স্বতরাং চৈতপ্ত চরিতামৃতের কথার কোন মৌলিকত্ব नांझे ।