গোবিন্দ দাসের করচা W况 o/ੋਟਲੇ ਟਾਟੀ ਨੁਿ বড়ই নিপুণ । *で**ア気グみ気rc*ワーア gタ/ ঈশ্বরের তত্ত্ব জীবতত্ত্ব মায়াবাদ । ব্যাখ্যা করি সুধারস করাও আস্বাদ । যেই তত্ত্বে জীবগণ চরিতার্থ হয় । সেই কথা ব্যাখ্যা করি বল মহাশয় ॥ নাহি প্রয়োজন বহু বাদ বিতণ্ডায় । দয়া করি স্বল্পতত্ত্ব বলহ আমায় ॥ বলিতে বলিতে প্রভু হরিবোল বলি । মাতিয়া উঠিল নামে হয়ে কুতুহলী ॥ কোথায় বসন কোথা উত্তরীয় বাস । লোমাঞ্চিত কলেবর ঘন বহে শ্বাস ॥ আছাড় খাইয়। তবে পড়িলা ধরায় । অচেতন হৈলা প্ৰভু যেন জড়প্রায় ॥ যতেক রামাতগণ ভাব নিরখিয়া । নাচিতে লাগিল সবে প্রভুরে বেড়িয়া ॥ কেহ বলে এ সন্ন্যাসী মামুষত নয়। চরণে পড়িয়া কেহ বিলুষ্ঠিত হয় ॥ অতঃপর সেই স্থান ছাড়িয়া চলিলা । পিছে পিছে কতদূর মথুরা ধাইলা ॥ হাসিয়া মথুরানাথে করিয়া বিদায় । পান্নানরসিংহে প্ৰভু দেখিবারে ধায় ॥ নৃসিংহ দেবের ভোগ লাগে চিনি পান । পানানরসিংহ বলি ডাকে সৰ্ব্বজন ॥ নৃসিংহের স্তব করে প্রভু দয়াময়। ইহা দেখি লোক সব মানিল বিস্ময় ॥ নৃসিংহের অধিকারী মাধবেন্দ্র ভুজ । নিত্য আসি নরসিংহ দেবে করে পূজা । তুলসীর মালা আনি দিলা প্রভুর গলে। মাল। পরি প্রভু মোর হরি হরি বলে । পূজারি প্রসাদ কিছু আনিলা ত্বরিতে। কণামাত্র প্রসাদ লইলা প্রভু হাতে ॥ হাতে করি প্রসাদের বহু স্তৰ করে । ി এসা পালতে ক্টে চক্ষে পত্র করে / শর্করের পান মোরে দিলা আনাইয়। পিয়ে পিয়ে খাই পান৷ উদর পূরিয়া ॥ নৃসিংহের পান হয় অমৃত সমান। হেরিলে নৃসিংহ দেবে ব্ৰহ্মপদ জ্ঞান ॥ আঁখি মুদি বলে প্রভু মুখে হরিনাম ক্রমে আসি উপনীত বিষ্ণুকাঞ্চীধাম। ভবভূতি নামে শেঠী বিষ্ণুকাঞ্চী স্থানে । লক্ষ্মীনারায়ণ সেবা করয়ে যতনে ॥ বড় ভক্ত হয় শেঠ সাধুচুড়ামণি । লক্ষ্মীনারায়ণগত তাহার পরাণী ॥ নিত্য সেবা ভক্তি করে শেঠী মহাশয় । সেবার লাগিয়া করে বহু অর্থ ব্যয় ॥ মন্দির পাখালে নিত্য তাহার রমণী । সেবার লাগিয়া ব্যস্ত সাধুশিরোমণি ॥ নিত্য দুই মণ ক্ষীরে পায়সান্ন হয়। প্রসাদ পাইতে কত উদাসীন যায় ॥ লক্ষ্মীনারায়ণ দেখি গৌরাঙ্গ সুন্দর। প্রণাম করিয়া স্তব করিলা বিস্তর ॥ লক্ষ্মীনারায়ণ হতে ছয় ক্রোশ দূরে। ত্রিকাল ঈশ্বর শিব আছয়ে প্রাস্তরে ॥ চারি হস্ত পরিমিত গৌরীপট্র তার । শিব দেখি প্রভুর হইল চমৎকার ॥ সেই স্থান হতে পক্ষগিরি দেখা যায় । তার নিম্নে পক্ষ তীর্থ ভদ্রা নদী বয় ॥ গৌরাঙ্গ সুন্দর সেই স্থানে স্নান করি। চাম্পি ফল খায় যাহা পাই ভিক্ষণ করি ॥ বৃক্ষতলে রহিলাম শয়ন করিয়া । রজনীতে আক্রমিল শাৰ্দ্দল আসিয়া । তর্জন গর্জন দেখি মোর গোরাচাদ । হাসিয়া পাতিলা প্রভু হরিনাম র্যাদ ॥
পাতা:গোবিন্দ দাসের করচা.djvu/১২১
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।