>b" গোবিন্দ দাসের করচা এ সম্বন্ধে শান্তিপুর নিবাসী বৰ্দ্ধমান ডিভিসনের অবসর প্রাপ্ত স্কুল ইনপেক্টর শ্ৰীযুক্ত নলিনীমোহন সাম্ভাল মহাশয়ের নিকট আমরা সন্ধান লইয়াছিলাম। সান্তাল সহাশয়ের বয়স এখন ৬৪ বৎসর। র্তাহার ইংরেজী পত্রের মৰ্ম্ম নিম্নে উদ্ধত হইল। • “ প্রিয় ডাক্তার সেন, গোবিন্দ দাসের করচা জাল করিবার অভিযোগে শাস্তিপুর নিবাসী পণ্ডিত জয়গোপাল গোস্বামী মহাশয় তথাকার বৈষ্ণব সমাজে এক ঘরে হইয়াছিলেন কিনা আপনি জানিতে চাহিয়াছেন। আমি শান্তিপুরে বৈষ্ণব সমাজের একজন। গোস্বামী মহাশয়ের পরিবারের সঙ্গে আমাদের পরিবারের বংশ পরস্পর ঘনিষ্ঠত চলিয়া আসিয়াছে। আমার বয়স এখন ৬৩ বৎসর। শান্তিপুরে তিনি ‘একঘরে হইয়াছিলেন একথা তো আমি কখনও শুনি নাই। আমি বিশ্বাস করি গোবিন্দ দাসের করচ একখানি উৎকৃষ্ট প্রমাণিক গ্রন্থ । ভবদীয় শ্ৰীনলিনীমোহন সান্তাল ২৬শে মার্চ, ১৯২৫। সাঙ্গাল মহাশয়ের চিঠি ছাড়া আমি আরও কয়েকখানা চিঠি পাইয়াছি। পাদটীকায় তাহার কতক কতক উদ্ধত করিয়া দেখাইতেছি। + পরবর্তী একটি পৃষ্ঠায় রায় বাহাদুর শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় মহাশয়ের পত্র উদ্ধত করিব। এই সমস্ত পত্র পড়িলে সকলেই বুঝিতে পারিবেন যে এই আন্দোলনটি শান্তিপুরে প্রবেশ করিয়া পাড়াগেয়ে দলাদলির স্বষ্টি করিয়াছে, সুতরাং ইহা লইয়া আমাদের গলদঘৰ্ম্ম হইবার কোন কারণ
- My Dear Dr. Sen, You have asked me to let you know if the late Pandit Joy Gopal Goswami was boycotted by the Vaisnava community of Santipur for having published the Karcha of Govinda Das alleged to have been forged by tho Pandit. I belong to the Vaisnava community of Santipur and am now 63 years old. My family and the venerable Pandit's family were in close touch with each other for genrations. I never heard of his being boycotted at Santipur. I believe the Karcha published by him to be a genuine historical work
of great merit. Yours sincerely, (Sd) Nalini Mohan Sanyal 26th. March, 1925. + এ সম্বন্ধে শাস্তিপুর বাসী প্রায় আশী বৎসর বয়স্ক পণ্ডিত হরিলাল গোস্বামী মহাশয় লিখিয়াছেন SSBBBB BBBBB BKBB BBBB BBBB BBBB BBBB BB BBBB SBBBBS BBBBBB BBBS DD অনুসন্ধানেও জানিতে পারিলাম না, বরং কখনও একঘরে হন নাই এই কথাই সকলে বলিল।” শান্তিপুরবাসী প্রযুক্ত কীৰ্ত্তীশচন্দ্র গোস্বামী মহাশয় লিপিয়াছেন। "শ্ৰদ্ধাস্পদেষু, আপনার ৫৪২৫ তারিখের পত্র পাইয়াছি, পূজ্যপাদ জয় গোপাল গোস্বামী মহাশয় গোবিন্দ দাসের করচ বাহির করিয়া জালিয়াতীর অপরাধে সামাজিক দণ্ড ভোগ করিয়াছিলেন বা ‘একঘরে’ হইরা ছিলেন, ইহা অমূলক সংবাদ । আমি নিজে এরূপ সংবাদ কখনও শুনি নাই বা কাহারও নিকট জানিতেও পারিলাম না। স্থানীয় মিউনিসিপিলিটির ভাইস চেয়ারম্যান প্রযুক্ত রামচন্দ্র গোস্বামী মহাশয়কে এ বিষয় জিজ্ঞাসা করিয়াছিলাম, তিনি এমন সংবাদ জানেন না বলিলেন ।