ΣΣ, ο গোবিন্দ লীলামৃত । লতাকে সিঞ্চয়। নিজ সুেক হৈতে পল্লবাদ্যে কোটি সুখ হয়। . এইত কারণে সুখী বহু সুখ পায়। ইহাতে অধিক কিছু বিচিত্র না হয়। রাধাকৃষ্ণ ব্যাপক রতি সুখের স্বৰূপ। প্রতিক্ষণ নান৷ রস প্রকাশ অনুপ। তথাপিহ সখী বিনু সুখ নাহি হয়। হেন সখী পদ কেবান করে আশ্রয় ৷ কৃষ্ণ রসে রসজ্ঞ যে সেই সে করয় । অরসজ্ঞ জন ইহার অন্ত না জানয়। প্রলয় কালেতে যেন সৰ্ব্বনাশ হয় । অনেক বাসনা তাতে ঈশ্বর করয় । এই মত রাধাকৃষ্ণ সখী ভিন্ন নয়। রস আস্বাদন লাগি ভিন্নই হয় কৃষ্ণ উৎফুল্ল তমাল মনোরম ৷ রাধা ফুল্লা হেমলতা হইল মিল ন। সচেতন লোকগণ যতেক আছয়। দোহার দর্শনে চিত্তে কার সুখ নয়। রাধাকৃষ্ণ সুখ লাগি সখীর তাৎপৰ্য্য। কিক হিব এই কথা অত্যন্ত আশ্চৰ্য্য । ইহার বাম্যতা দেখি কৃষ্ণ সুখ পায়। অতএব কৃষ্ণ সঙ্গে বাম্য উপজায় ॥এথা স্ত্রীরাধিক ক্লষ্ণ ভুজে বদ্ধ হয়। বক্ষস্থল স্পর্শে বহু আনন্দ বাঢ়য় । অত্যন্ত আনন্দে হৈল বাম্যের উদয়। ললিতাকে ভৎসে ধনী বৈ মত্য বিষয় ধৃষ্টা কুন্দলত কৃষ্ণ দৃষ্ঠীর সহিতে । মিলিয়াছ কপটিনী বুঝিয়। ললিতে ৷ নানা ছল করি আমী এখানে অ৷ নিল। শঠকুল গুৰু হাতে আনিয়া ডারিল ॥খল ভৰ্ত্তার ধাষ্ট্য নৃত্য তটস্থা হইয়া। দেখিতে আছহ নেত্র ভঙ্গিম করিয়া 11 কৃষ্ণ আলিঙ্গনে ভূয়। প্রাখৰ্য্য নহিল। আত্ম মৃদুগুণ সব তোমা কেত দিল । ইহাতে নাহিক দোষ জানিল এখনে ৷ নিজগুণ পরিবর্ত্ত কৈলা দুই জনে ৷ শুনিয়া ললিতাদেবী অম্প হাস্য করি। রুষ্ট প্রায় তুষ্ট গৰ্ব্ব তৰ্জ্জন আচরি ॥কহে কৃষ্ণ সতীত্ৰত খুংলু খ্ৰীষ্টরাজ। কি আরম্ভ কৈলা এই সতীর সমাজ ৷ কৃষ্ণ ৰূহে পুছ তুমি তোমার সখীরে বলে কেনে আসি এহ ধরিল
পাতা:গোবিন্দ লীলামৃত গ্রন্থঃ.djvu/১১৭
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।