পাতা:গোবিন্দ লীলামৃত গ্রন্থঃ.djvu/১২৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

গোবিন্দ লীলামৃত । שאל כי নেরাগিল। কখন কইয়ে কেবা চুরি করি নিল ৷ ললিতার ভঙ্গি কথা শুনি কুন্দলত। রাধিকার হাতে বংশী রাখে সঙ্গে। পিতা ৷ কৃষ্ণ বিষন্নত। আর ললিতাদি হাসে। দেখি কুন্দলত। কহে বচন সরোষে। সছিদ্র জর্জর ক্ষুদ্র বাসের পর্বিকা । যার মূল্য না করিয়ে অদ্ধ বরাটকা ॥ তুয়া হাত হৈতে গেল ভাল সে হইল। বিয়াদ করিছ কেন কিবা হানি হৈল। গোপে ভদ্র নন্দন তুমি তোমার এ কায। দেখিয়া হাসয়ে সব সখীর সমাজ । হাসে সব সখীগণ এসব শুনিয়া । স্তব্ধ হইয়াছি আমি মৃত প্রায় হঞ। কৃষ্ণ কহে কুন্দলত বংশীর যে গুণ না জানিয়া বল তাতে নহত নিপুণ৷ ইহা সব প্রতি যৈছে গুণ প্র, কাশিলা । বিচিত্র না হয় তৈছে তোমাকে না কৈলা। আমার ! অন্তরে যবে যাহা ইচ্ছা হয়। আমার অসাধ্য কায হেলাতে করয় । নারায়ণের চিচ্ছক্তি স্বৰূপ বংশীক। সৰ্ব্ব শক্তি স্বৰূ পিণী গুণেত অধিক । আমার সর্বার্থ সিদ্ধি করয়ে বংশীকা অলৌকিক শক্তি তার জানয়ে রাধিক। ললিতা কহয়ে কেন ন। জানিব তারে। সিড গের বল্লভ তোমার দৌত্যকৰ্ম্ম করে। সুধাভাণ্ড নারি চিত্ত করিব বন্ধনে। সেই বংশধূনি অন্ধ তারা ইহা জানে। জগতে যুবতী যত সুকৃতিনী গণ । সবাকার সতীধৰ্ম্ম করে বিড়ম্বন ৷ লক্ষ্মী গৌরী আদি করি যতেক যুবতী । চুরি করি আনে যত আছে ত্ৰিজগতি। সৰ্ব্বত্র প্রসিদ্ধা সিদ্ধ বংশীক তোমার। অদভূত গুণে পুর্ণ। নাহি অন্ত তার। শুনি কৃষ্ণ কহে এই ললিতার বাণী । কুটিল কণ্টক দুর্ম দৃঢ় অনুমানি । শঠ চণ্ডী হরি নিল বংশীক আমার। পুনঃ পরিবাদ কথ।উঠয়ে তাহার। এন্ত কহি নগ্নরেন্দ্র ললি । তা অঞ্চলে ধরুি আকর্ষয়ে আর বংশী দেহবোলে। কাঢ়িয়া