গোবিন্দ লীলামৃত । S>సి হেরে ৷ পরম আকুতে কুন্দলভার বয়ান। দেখে কৃষ্ণ বংশী তত্ত্ব জানে হেন জ্ঞান ৷ তবে কুন্দলত হাসি ৰিশাখাকে কহে । আমি ন জানি যে চোর তুয়া দিব্য মোহে। জানিতাম আমি যদি বংশীয় উদ্দেশ। বিনোৎকোচে কহিতাঙ তাহার বিশেষ। দেবরের ধন হৈলে নিজ ধন মানি । তোম। সবা যেন তেন পর নহি আমি তোমরা জানহ যদি বংশীর বিশেষ। আগে ক্ষতি লৈয়া তার কহত উদেশ। তোমারা অনু কুল হৈলে সেইত বংশীক আপনার প্রতি করে রহে সুখ। ধিক ॥উৎকোচ বংশীকুণ মাঝে আমি সৰ্ব্বথায় । কেহ নাহি দিলে আমি দ্বিৰ তাহ তায় ৷ কহি গোবিন্দেরে নেত্র ইঙ্গিত করিল। কৃষ্ণ মহোৎসুক হৈয়া তথাই আইল ॥কটাক্ষ অনঙ্গ বাণে প্রিয়। বিদ্ধ করি। অতি উৎসা বাঢ়ি গেল বংশী পাব বলি ৷ তবে গোবিন্দেরে হাসি কহে কুন্দলতা। বংশী চুরি কৈলা রাই জানিহ সৰ্ব্বথা ॥বংশী বলি কৈল বিন্দ, চিবুকে লাগিল। গুপতে লাগিল বিন্দ, রাই না জানিল৷ শ্বাম রস রাখিলে যে বংশীর আশ্ৰয় । দেখ সেই বিন্দ বিশ্বরুচি প্রকা শয়। নিজাধরে আগে বিন্দ্র, গ্রহণ করহ। পাছে ন্যায় জিনি দণ্ড উৎকোচ বুঝহ iী সিদ্ধ হৈল ভূয়া বংশী রাধিকার স্থানে। লও বা না লহ তাতে ক্ষতি নাহি আনে ৷ উৎকোচের মধ্যে মাত্ৰ হৈয়া আছি আমি। বিশাখাকে প্রতিশ্রুত ধন দেহ তুমি। কৃষ্ণ কহে বংশীকার বিন্দ আগে লই পাছেত উৎকোছদিব বাঁশী যবে পাই । কুঞ্জ কারাগারে লইয়া দণ্ড করি রাধা । পাছে ক্ষতি দিব আছে যার যেই সাধা'। এত কহি কৃষ্ণ-যান রাধিক অন্তিকে । অধর দংশনে হয় উৎসাহ অধিকে ৷ দেখি য়া ললিতা দেবী মিছা রোষ করি মধ্যে হৈয়া কহেক্সের বচন
পাতা:গোবিন্দ লীলামৃত গ্রন্থঃ.djvu/১২৬
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।