পাতা:গোবিন্দ লীলামৃত গ্রন্থঃ.djvu/১৪৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

აv5პტ গোবিন্দ লীলামত। সফর যুগ সদা নৃত্যকরে । চঞ্চল দেখিয়া বিধি ত্রাস পাইল মনে । পাশ্বে কর্ণ জাল দিয়ে করয়ে রক্ষণে। রাই চক্ষু পদ্ম লয়,অলি প্রজাগণ। কটাক্ষ ধারাতে করে গমনাগমন । রাধি কার ভ্ৰলত বিষ্ণ,ক্রান্ত সম। নেত্ৰ পুষ্প যুগ তাতে অতি মনোরম uললাট উপরে শোভে নিবিড় কুন্তল । তলে শোভে ভুরু সেই অতি মনোহর। রাহু যেন অন্ধ চন্দ্র গ্রাস করিয়াছে দন্তের দলনে যেন মূগি লাম্বিয়াছে। রাধার ললাটে যেন নবচন্দ্র রেখা । তাহার তলেতে ভুরু কৃiমানের রেখা । কাঞ্চন মাধবী দলে ভ্রমরার পুঞ্জ বসিয়া আছয়ে যৈছে তৈছে মনোরঞ্জ 11 রাধার ললাটে বিধি লিখিল গোপনে বাহিরে বেকত সেই সিন্দরের সনে। সিথিতে সিন্দূরারুণ বস্ত্রাবৃত তাতে । তাম্র আঘাপাত্ৰ যেন মদন করিতে ॥রাধার কুম্ভল যেন নিবিড় কানন । কৃষ্ণ চিত্ত হস্তী তাতে করিল গমন 1 সিথি পথে যাই তে তারগঞ্জের সিন্দর। লাগিয়াছে পথে তাতে শোভাবে মধুর। রাধিকার মুখচন্দ্র কেশ অন্ধকার । অন্তরে অন্তরে ভর আছিষ্ট্রে দোহার। অন্ধকার নিজ সীমালংঘনের ভয়ে। অলক ভ্রমর সৈন্য বৈসয়ে তাহায়ে। চন্দ্র নিজ কল আগে দিল পাঠাইয়। ললাটের ছলে তিহেঁ আছয়ে বসিয়া। রাই মুখ পদ্ম মধুপানপ্রতি আশে । অলকা মধুপ মালা বসিল হরিষে । নয়ন হরিণ কৃষ্ণের বন্ধন করিতে। মদন মৃগ যুগল জাল । ফেলিল ধরিতে । রাধিকার মনোবৃত্তি কৃষ্ণ ভাৰ লতা । প্রেমামৃতে সিঞ্চে তাহ স্নেহের সংহৃত । অতি সূক্ষ্মহৈল সেই ভাব লতাচয় । কুন্দনের ছলে সদা শিরেতে ব্যাপয় ॥ বৃন্দাবনেশ্বরী কেশ অতি মনোরম। চামর ময়র পুচ্ছ নহৈ তার সমা রাধার নয়ন মনে কৃষ্ণ অঙ্গ শোভা। কেশ ছলে