:de গোবিন্দ লীলামৃত । পনস বিল্প তাল বীজ ধরি l! তোম। দোহ দেখি অতি জানন্দ পাইয়। । এই সব ফল দিল্ল। ভক্ষণ লাগিয়া । স্থৰ্য্যমণি বন্ধ ভূমি সূর্য্যের কিরণে । অতি উচ্চ স্থান তোম। মুনি ভয় মনে ॥ দেখ বৃক্ষলত দিয়া আচ্ছাদন কৈল । পল্লব অনি ল দ্বারে বীজন করিল ৷ কদলীর বন দেখ নিজাত্মজ গণে। পত্র হস্ত দিয়া সব করয়ে লালনে ! মোচান্তন শ্রবে অতি স্নে হের কারণে। এই মত বৃক্ষ সব কৃষ্ণ উপকরণে। দীঘ নাসা আমৃেপিকচঞ্চ দিয়া রহে । তাহ দেখি সখীগণ মেরমুখী হয়ে । প্রশস্ত মল্লিক। লতা তমাল বেঢ়িল । উল্লাসে চঞ্চল অলি মালা তাহা গেল । মগুলি বন্ধনে অলি রহে চারি পাশে দেখিয়া তমাল তরু পুষ্প ছলে হাসে । শুন কৃষ্ণ যেন তুমি গোপীগণ লঞা । হল্পী মকরন্দে কেলি কর সুখ পাঞ্জা ৷ এই মত বটু বাক্য রাধাকৃষ্ণ শুনি । হাসে সব সখী মেলি প্রফুল্ল বয়নী। হেনই সময়ে তাহ বৃন্দ হর্ষ মানি । শিরিস কুসুম গুচ্ছ দিন কর্ষে আনি । সেই গুচ্ছ লয়্যা কৃষ্ণ উত্তংশ করিলা । এই মত রাধাকৃষ্ণ সে সুখে রহিল । রাষ্ট্রর অলকা গণে পুষ্প রেণ, ভরে নিজ কর পদ্মে কৃষ্ণ তাহ দূর করে। রাধিকাহ নিজ বাহু মূল প্রসারণে সংস্করে কৃষ্ণচূড়া অলকাদি গণে। কৃষ্ণ কহে প্রিয়া তুয়া হৃদয় পরশে আমার নিদর্ঘ তাপ গেল দূর দেশে। নিদাঘের ভয়ে সত্য পলায়ন করি । তুয়া কুচ শৈলে আছে অনুমান করি । দেখ প্রিয়ে চন্দ্রকান্ত মণি চারা গণে বৃক্ষমূল বন্ধ পক্ষ বৈসে প্রিয়া সনে ॥ ভূয়া মুখ শুভ্র কান্তি সুধার নিচয় । স্নান পান করি সব তাপ কৈল ক্ষয় ॥ নিজ কান্ত সঙ্গে পক্ষ সেতুবন্ধ শিরে । বিলাস করয়ে দেখ আনন্দ অন্তরে । সুৰল কহয়ে দেখ বর্ষা ঋতু বন । বিছান্মেঘ
পাতা:গোবিন্দ লীলামৃত গ্রন্থঃ.djvu/১৫৭
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।