১৩০ গোবিন্দ লীলামৃত । যৰে কৈলাঙ্গুর। অন্য কেব। তার আগে আর সব দূর ৷ শুনি য়া কৃষ্ণের বাক্য রাধা সুবদনী । সংলাপ করয়ে কৃষ্ণ সহ হর্ষ মানি। ঐরাধিক কহে সেই লক্ষ্মী তুয়া নারী। কৃষ্ণ কহে তুমি লক্ষ্মী দেখহ বিচারি। পুনঃ তারে রাই কহে গোপ নারীগণ। কি লাগিয়া হৈল তারে লক্ষ্মীরগণন । কৃষ্ণ কহে গোপ নারী পতি যেই জন। তারে যৈছে কৈলে তুমি লক্ষ্মীর রমণ lা শুনি রাই কহে ব্যক্ত নারীত তোমারি । চাঞ্চল্য রাগের যাতে হও অধিকারি । কৃষ্ণ কহে সত্য আমি নারীর স্বভাব । তুয়া ৰূপ প্রাপ্তি আশা এই অনুভাব ! তবে রাই কহে বেণু, দ্বারে আকান লে। যেই মৃগী তারে তুমি প্রিয়া যে করিলে ৷ কৃষ্ণ কহে তোমা সম নয়ন তাহার। এইত কারণে প্রিয়া মৃগী যে আমার। শুনি রাই কহে সূৰ্য্য কন্যা যে যমুনা । কান্তি গতি সমতুয় সেই তুয়া রাম। কৃষ্ণ কহে ভূয়া সখী শ্বামার সমান। কান্তি হয়ে তেঞি মোর প্রিয়া পরমান। পুনঃ রাই কহে তুয়া বক্ষে পুষ্পমাল। ভ্রমরীর পাতি সেই রমণী তোমার । কৃষ্ণ কহে ভূঙ্গী তুয়৷ অলক সমান। এইত কারণে ভূক্ষ্মী প্রিয় মনোমান। তবে রাই কহে নীলোৎপল দল। জিনিয়া কোমল তনু অতি মনে হর।সাত দিনকৈছে গিরি ধরিয়া রহিলে কোমল হস্তেতকৈছে সে ভার সহিলো কৃষ্ণ কহে ভূয়া মূৰ্ত্তি অতি সুকোমল। বক্ষে বহে গরিযুগ কৈছে সহে ভর সুধামুখী কহে চন্দ্রাবলির বিয়োগ। না সহি হৃদয়ে কৈলে চন্দ্ররেখা যোগ। ক্লষ্ণ কহে নখ পংক্তি চন্দ্র যে তোমার। হৃদয়ে ধরিল বাহে বিম্ব দেখ তার। শুনি রাই কহে লতাশ্রেণী अथूभड़ि नब्बन जबल्ल क्लब। তাতে সুখি অতি ৷ কৃষ্ণ কহে তোমার অধর হাস্য সম। পত্র
পাতা:গোবিন্দ লীলামৃত গ্রন্থঃ.djvu/১৬৭
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।