গোবিন্দ লীলামৃত। >心仓 সৰিশ্বাস যাই ৷ শুনিলাম শৈৱ্য বনে করিলা গমন। মূখত করিয়া তবু কৈলা আগমন। ধনিষ্ঠ হয়েন মোর হৃদয় সমান বঞ্চনা করয়ে মোরে না বুঝি বিধান ৷ কৃষ্ণ মোরে দেখা দিয়া মোর প্রিয় বনে বিলাস করয়ে সেই চন্দ্রাবলী সনোমোরপ্রিয় কুগু কুঞ্জে পদ্মালী আনিয়া। অাম আনাইলতারে নিভৃতে গু ইয়া।মিথ্য আলাপন কৈল খৃষ্ট আমাসনে এৰে আমি ছাড়ি গেলা পদ্মালীর স্থানে। কেমনে সহিব ইহা সহনে না যায় 1मूं. ৰ্ত্তেক দেখা দিয়া তার স্থানে যায়। ললিত কহয়ে এই কৃষ্ণের ধৃষ্টতা। আমি পুনঃ২ইহ জানি যে সৰ্ব্বথা । তুমিত শরল। ইহাকভু দেখনাই।এথা প্রয়োজন নাহিঙ্গাইল গৃহে যাই এত কহি খ্রীরাধার হস্তেত ধরিয়া গৃহোদ,খী হইলেন তারে আক ৰ্ষিয় ॥ তুবে কৃষ্ণবিরহের ভয় ধনী পাইলা ৷ দীনাপ্ত হইয়। কিছুকহিতে লাগিলা। শুন সখী এই মোর চিত্ত বড় ৰাম। দোষ নাহি শুনে কৃষ্ণের শুনে গুণগ্রাম। এতাদৃশ কৈল কৃষ্ণ দেখহে সাক্ষাতে । তথাপিহ ভ্ৰমে চিত্ত অতি উৎকণ্ঠাতে ৷ শুনিয়া ললিতা কহে নারী অভিলাষ । অন্তরে লালসা বাহে নহে পরকাশ । ষাটি দিনেধান্য যেন অন্তরে পাকয়। বাহিরে তাহার পকুনখিল নহয়। শুনিয়া কহয়ে তীরে রাধা সুবদনী ত্যাগ কর নারীগণ নীত ধৰ্ম্মবাণী৷কর্ণ ব্যথা পায় যাতে তাহ কেবা শুনি ক্লষ্ণআদর্শনে দেহে না রহে পরাণী। ফুটয়ে হৃদয়ে মোর ঘুরে সব তনু । শরীর হইল মোর প্রাণ হীন জনু ।। যত কিছু গৰ্ব্ব মোর সব যাক দূরে ৷ মহিমা যতেক মোর যাকু দিগন্তরে । লজ্জা সুধৈৰ্য্যত যত সবজাকু ছাড়ি। শুনহ’ললিত। তোহে বন্দন যে করি। হাহা কৃষ্ণ প্রাণনাথ দেখাহ আমারে। এত কহি ধনী ধরে লhিতার করে। শুনিয়া ললি
পাতা:গোবিন্দ লীলামৃত গ্রন্থঃ.djvu/১৭২
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।