গোবিন্দ লীলামৃত । אלף ל কৃষ্ণ উঠি যবে । স্বহন্ত অম্ব জ, প্রেমে প্রিয়। তনু গেৰে । শ্ৰমজল মাজি কেশালকা সম্বরিল । ধনী শোভা দেখি কৃষ্ণ জানন্দৈ ভাসিল ৷ তবে বিধুমুখী কৃষ্ণে প্রার্থনা করিয়া । কহয়ে করহ বেশ অলঙ্কার দিয়া। সব সখীগণ হাস্য রসের কারণে। কৃষ্ণ নাহি করে বেশ শ্লথ বেশগণে ॥ পুনঃ আমে ড়িত কৃষ্ণ করে বেশ লাগি । নিষেধ করয়ে'রাই শয়নানুরাগী কৃষ্ণপাণি পদ্ম ধনী পরশ পাইয়া । কহয়ে বিভূম কথা অষা চক হৈয়। তোমাকে প্রার্থনা কিব। বেশ লাগি কৈল। ব্যর্থ শ্রম ত্যজ ৰেশ সুখদ নহিল। অলঙ্কার ভার লাগে সহিতে নাপারি। অবশর ক্ষণে দেহ শয়ন যে করি ॥উদঘর্ণাতে দুঃখ পাইৰুি কায ভূষাতে শুনি প্রিয়াবাণী কৃষ্ণ লাগিলা কহিতে সহাস্য ক্ৰন্দন সহ রাই মুখবাণী । অস্পষ্ট বচন পান কৈল ব্রজমণি । তাহ হৈতে মনমথ উদয় হইল। মৰ্ত্ত হয়ে হাসে চিত্তে বিস্ময় জন্মিল৷ সেবাপর। সখী যারা সেবা মাত্ৰ সুখ। সেবার সময় লাগি হৈয়াছে উন্ম,খ । বাহিরে জাছয়ে সেবা উপচার লৈয়া । কুঞ্জেকুঞ্জে প্রবেশিল সময় জানিয়া । কেহত তামূল দেই কেহো গন্ধধারা কেহো গন্ধ দই কেহো দেই পুষ্পমালা ॥কেহে পাদ সম্বাহই মৃদু মন্দ মন্দ ! কেহোত বীজন করে শীতল সুগন্ধ । এইৰূপে সেবাকরে সখী সেবা পরে। প্রণয়ে উন্মাদ হয়ে নানা সেবাকরে । তবে দুহু রতি রণ শ্রম গেল দূরে ৷ বসিলেন রাধাকৃষ্ণ হরিষ অন্তরে। তবে রাই কৃষ্ণে কহে নয়ন ইঙ্গিতে । নিকুঞ্জে শয়নে সখী আমহ তুরিতে। সখী বিনু কোন সুখ উদয় না করে। সুমদ বিহ্বলে আছে আনহ তাঙ্কারে ৷ নৰ্ম্মে অনুৎসুক কৃষ্ণে রাই পুনঃ কহে । চলিলেন কৃষ্ণ তাহণ রমণ ইচ্ছায়ে ৷ মত্ত হস্তি যেন
পাতা:গোবিন্দ লীলামৃত গ্রন্থঃ.djvu/১৮৬
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।