>も*○ গোবিন্দ লী लाभ्रूङ। করাইল প্রেমে বহু হর্ষ পাঞ।। সবেই উঠিল তীরে আন ন্দিত হৈয়া । গৌরাঙ্গীর অঙ্গে শুক্ল বসন লাগয়ে । জল ধারা সব অঙ্গে বাহিয়া পড়য়ে । হেমাচল ক্ষুদ্র শৃঙ্গ শ্রেণী মগ্ন হৈয়া । শারদ অম্বুদ যেন বর্ষে হৰ্ষ পাঞী। কৃষ্ণের বিচিত্র কেশে জলধারা বহে। শিখর উপরে মুক্ত এক বলি রহে ৷ ঐছে কৃষ্ণ শোভা দেখে ব্ৰজাঙ্গন গণ । এত বিলমিল নহে তৃষ্ণ নিবৰ্ত্তন ॥ স্বপ্নেতে দুল্লভ কৃষ্ণ লব বিলোকন। ভাগ্যে ৰিষ্ম হীন দোহে হইল সঙ্গম ৷ মধুৰীমায়ূত যদি বহু পান কৈল । দ্বিগুণ তুষাৰ্ত্ত তবু ব্রজাঙ্গন ভেল । ব্রজাঙ্গন দরশনে ক্লষ্ণ অঙ্গে ভাব ৷ ভাগ্যবতী সুখ আদি বহু হৈল লাভ ৷ তথাপিহ গোপাঙ্গ নাকত স্বর ভঙ্গ । মায্য দেখিয়া বাঢ়ে মুখান্ধি তরঙ্গ ৷ বিতস্তি প্রমাণ মাত্ৰ কৃষ্ণ মধ্যদেশ । যশোমতি দাম বন্ধে পাইল নানা ক্লেশ ৷ এথা ব্রজাঙ্গন বৃন্দ সঙ্গে বিলসিল । চিত্ত নহে তথাপিহ তৃপ্তি নাটি হৈল। সূক্ষ্ম জল বাসে দুহু কেশ সন্মাৰ্জ্জিল। সূক্ষ শুক্লবন্ত্র সবে পরিধান কৈল । কৃষ্ণ কৃষ্ণপ্রিয়। আর সখীগণ সঙ্গে । বীরত্ব মন্দিরে দ্রুত আইলা বহু রঙ্গে। সে মন্দির যাম্যে রন্থ কুটিমা আছয়। কুসুম রচিত বহু ভূষা তাহ হয় । স্ত্রীরাধিক। নিজ সখীগণ করি সঙ্গে পরিপাটি করি বেশ করে কৃষ্ণ অঙ্গে ধুপগুরু ধুমে কেশ আগে শুকাইল। রত্ন কাকই দিয়া শোধন ৰুরিল ॥উদ্ধ করি চূড়া কেশে চূড়া বানাইল । খাম সুধাৰ্ণৰে নৰঘন কি উঠিল । মূলে স্থলে অাগে অতি সুসূক্ষ্ম করিয়া। মল্লিকা গৰ্ভক বেঢ়ি মূলে তার দিয়া। জাতি পুষ্প যুথি পুস্প রঙ্গণ বকুল। স্বর্ণ যুখি গুচ্ছ পর দিলেন অতুল। কেতকীর দল লণর চম্প কাদি যত । মৰ্ত্ত শিথিপুচ্ছ চুড়া উপরে শোক্তি
পাতা:গোবিন্দ লীলামৃত গ্রন্থঃ.djvu/১৯৩
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।