১৯২ গোবিন্দ লীলামৃত। পরশমণি লৌহ স্বর্ণ হয় । তথাপিহ সাধুগণ কৃষ্ণ গুণগণে। আম্বাদন করবেন অতি হৰ্ষ মনে iমহত ভূষণ করে সে হেম লইয়া । সুখ নাহি পায় কিয়ে মগুন করিয়া চক্র অদ্ধ চন্দ্র বব অষ্টকোণ তাতে । ত্রিকোণ অম্বর মৎস্য কলস সহিতে । শঙ্খ গোস্পদ ব্রজে স্বাস্ত ধেনুকে। অঙ্ক শ অম্ভোজ ধূজ মীন উদ্ধ রেখে। পক্ক জয় ফল আদি লক্ষ লক্ষ গণে । জয় কৃষ্ণ পাদপদ্ম যুগ মনোরমে। যথা রাগঃ । কৃষ্ণ পদতল কথা, শ্রবণ পরশ মত, অন্য অন্য তুষ্ণ সব নাশে । ক্লষ্ণ পদ ধ ন কৈলে, সকল সম্পদ মিলে, না রাখয়ে বিপদের লেশে । কৃষ্ণ পদ দরশনে, চমক লাগয়ে মনে, দেখিয়াও মাধুর্য্য সুসম সৰ্ব্বেন্দ্ৰিয় আহ্ন িদয়ে, সৰ্ব্বাঙ্গ শীতল হয়ে, ঐছে কৃষ্ণ পদ মধুরমা ! কৃষ্ণপদ পরশি লে, সব দুঃখ যায় দূরে, সুখ সন্ধু করয়ে উদয় । এই কৃষ্ণ পদ ভল, কোটি চন্দ্র সুশীতল, প্রান্ত লাগি মোর বাঞ্ছা হয়। কৃষ্ণ পদযুগ হয়, সৌভাগ্য মন্দির ময়, সদা,ণ সম্পত্তি যত আর । প্রাকৃত প্রাক্লতে হয়, ফ্রঞ্চ পদ লীলাময়, ধ্যান মাত্রে মিলে সৰ সার ৷ কৃষ্ণুপদ উপাসনা, করি করি কতজনা, শীল চিন্তা মণি সম ভেল । ধবলা হইল কাম, ধেনুবর অনুপাম, বৃক্ষগণ কম্পবৃক্ষ হৈল । তারা সব প্রাণী জনে, অভীষ্ট করয়ে দানে, হেন পদ কেবা না বাঞ্ছয় । এই ক্লষ্ণ পদতল, শ্লথ অতি সুশীতল, পাইতে মোর মন বাঞ্ছা হয়। কষ্ণের চরণ শোভা, পদ্ধাগণ করে লোভা; মধু হয় লাবণ্য তাহার । যত পদাঙ্গলী গণ, হয় পদ্মপত্র সম, গোপী চক্ষু ভৃঙ্গ সুধাপার। নখর নিকর যত, পদ্মের কেশর মত, সেীর ভ তরঙ্গ সদা বহে ৷ এই কৃষ্ণচন্দ্র পলয়ে, সদা যেন মতি রয়ে, কখন বিচ্ছেদ যেন নহে ! কৃষ্ণ গুণ
পাতা:গোবিন্দ লীলামৃত গ্রন্থঃ.djvu/১৯৯
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।