গোবিন্দ লীলামৃত। रे ७> সৌরভয়ে দেখ এই সকল দিগন্ত। তারা সব কহে তার অঙ্গের সহিতে। মে। সবার অঙ্গ হৈল সৌরভ পুরিতে। সেই গন্ধ লাগে এবে তোমার নাসাতে । কৃষ্ণ কহে এই কথা মুিথ্য প্রতারিতে। ভারা কহে মিথ্যা যদি ভালই হইলা । দেখ কোন স্থানে তবে রাধিক আইলা ৷ কৃষ্ণ কহে তাহা বিনু তোমা সবাকার আগমন সম্ভাবন না হয় বিচার। চন্দ্র মূৰ্ত্তি বিনা কৰ্ভু আকাশ উপরে । কিরণের গণ কিয়ে উদয় আচরে। সখীগণ কহে এই চন্দ্রারলী নহে। বৃষভানুজার শ্ৰীউদয় করয়ে একদেশে রহি চন্দ্রাবলী মুনি করে। তোমাকেই দীপ্ত করে অন্য কোন স্থলে ৷ এইৰূপে সখীগণ পরিহাস করে । অথ বৃন্দাদেবী নেত্ৰে ইঙ্গিত আচরে ॥বৃন্দার ইঙ্গিতে কৃষ্ণ জানি য়া তখনো সুবর্ণ মন্দিরে গেল। প্রিয়া দরশনে। মন্দিরে প্র বেশ করি দেখেন মুরারি। সুবর্ণের কাস্ত্যে সব আছে গেহ ভরি রাধিকাঙ্গ কান্তি সৰ্ব্ব কান্তি সঙ্গে মিলি। সুবর্ণ অদ্বৈত কান্তি হৈল গৃহস্থ লী। তাছাতে শ্বামাঙ্গ কান্তি মিশাল হইল। মরকত মণি কান্তি সব উছলিল ॥ প্রতিমা নিকটে কৃষ্ণ অন্বেষ ক রয়ে । প্রিয় দেখিবারে চিত্ত মতি লোভ হয়ে ৷ কৃষ্ণ দেখি রাধিকার হর্য ভাব হৈল । স্তব্ধ হৈয়া প্রতিমার সঙ্গেই রহিল । রাধিক দেখিয়া কৃষ্ণ প্রতিমা মানয়ে । প্রতিম। দেখিয়া মনে রাই অমূলয়ে ৷ কৃষ্ণ সঙ্গ রঙ্গে রাই লালসাদি হয়। তৎকাল বামত সখী আসি আকৰ্ষয়। পরম আনন্দে বাহু চালে সুৰ দনী। সেইকালে বামভাগে আসি রোধে ধুনী। রাধিক পর শে কৃষ্ণ ইচ্ছ। যবে হৈল । অত্যন্ত,হরিষ আসি স্তব্ধতা করিল তৰেত লালসা হৈল নিবাৰ্য্য না হয় । প্রিয় হস্ত উগ্রতাতে আসিয়া ধরয় ॥গোবিন্দ পরশে রাই অঙ্গ পুলকিত . প্রতি
পাতা:গোবিন্দ লীলামৃত গ্রন্থঃ.djvu/২৬৮
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।