গোবিন্দ লীলামৃত। २१ পুজাইবে ॥ এই সব আজ্ঞা তার তোমার নাতিনী । শয়নেই র হিয়াছে প্রভাত রজনী। অতএব যাএল তারে জাগাও অীপ নি। করাও মঙ্গল যাতে পুত্র হয় ধনি। তাহাক কহিয়াতবে বধু প্রতি কহে । উঠ বাছা স্নান कुल वन हेिन नश् । बांश्च পুজা কর সূৰ্য্যপূজা উপহার । করিয়া তৎকাল যাও পূজা করিবার। এত কহি গেল। তেহে। আপন নলয়। মুখরা আই লা নাত্নী শয়ন আলয় ৷ আসি কহে উঠ পুত্ৰী প্রভাত হইল দেখ তোমার গুরু কুল সবাই জাগিল ৷ মুখরার দৃষ্টি রাধ অমৃত প্রদীপ অতি স্নেহ মানে কোটি আপনার জীব॥অমৃত আস্বাদি কথা কহে ধীরে ধীরে । উঠ পুত্ৰী পাসরিলে আজি রবিবারে । স্নান মঙ্গল করি পূজার দ্রব্য লঞ । পুর্জ গিয়া সূৰ্য্য নিজ অভীষ্ট লাগিয়া । যথারাগঃ II রতন মন্দিরে, রসাল সভরে, শয়নে আছয়ে রাই। মূখরাবচনে,জাগিয়া বিশাখা,জাগায়ে তাহারে যাই । অতি ত্বর ডাকি, কয়ে উঠ সখী,যুচাই অলস কায। তার বাণী শুনি যুগধি সুধনী, জাগে যুমে দিঠিরাজ ॥,রাজহংসী যেন, নদীতে শয়ন, তরঙ্গে চালয়ে ঘন। রতন পালঙ্কে,রাই এইরঙ্গে হিলোল এছুই নয়ান । হেন কালে রতি, মঞ্জরী সুমতি, জানে অবসর কাল । বৃন্দাবনেশ্বরী,পদযুগ ধরি, সেবন করয়ে ভাল । কতেক প্রকার, করি বারেবার, জাগায় সকল সখী উঠি স্বাকরি, বসিলা সুন্দর, ক্ষিততলে পদ রাখি । tश्नहे गभरश्न, মুখরা দেখয়ে, উড়নি পিয়ল বাস। বিশাখাকে কহে, কিবা দেখি"ওহে, দেখিয়া লাগয়ে ত্ৰাস ॥ হাহাপর, মাদ, করিয়া বিষাদ,একি পরমাদ হয়। দেখি হেমকান্তি,বস
পাতা:গোবিন্দ লীলামৃত গ্রন্থঃ.djvu/৩৪
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।