গোবিন্দ লীলামৃত। ৩৯ কর শকরা পটি আর । মিষ্টপুয়.সজ্জ কর আর মণি মতি। কাঞ্চন লতিকা ফুরি কর মিষ্ট অতি । মনোরম কর তুমি লাম্বুড় মনোহরা। মৌক্তিকাখ লাড়ডুকর বাস্থ রত্নমালা। মাধবী তিলের লুড়িড় সজ কর ভূমি । তিলখণ্ড পঢ়ি কর অমৃতের খনি ৷ তিলের কদম্ব লাডু কর ভাল মতে । চিকণ করিব কৃষ্ণ রুচি হয় যাতে ৷ য’তে ভাজা চিড় আর ঘ,তভ্রষ্ট যব চিনিপাকে বৃন্দ কর মোদকানুভব ॥ রম্ভ। মনোজ্ঞ দোহে দধি ছাতু লঞা । সুবর্ণ কুস্তিতে তাহ একত্র করিঞা । অনুপাম কদলক আর আমুরস । সিতা ঘনদুগ্ধ দিয়া করহ মুরস ৷ সুগন্ধ গাবির ছন্ধে দধি উথাপিত । অামি মথিয়াছি প্রাতে সেই নবনীত ৷ কিলিম্বা যাইয়া তুমি ঘূত কর তার। পরম সুগন্ধি বহে তেমন প্রকার ৷ অম্বক করহ তুমি দুগ্ধ আবৰ্ত্তন ধবলীর দুগ্ধ সেই অতি মিষ্টতম। দুগ্ধশালী যাও যাহা চুলার সমাজ । হাতা কড়া বহু আছে যার যেই কায । মৃত্তিকার কুন্তু কুণ্ডী অনেক আছয় । সবে ঘএাকর কার্য্য যার যেই হয় । আমৃতিক অন্ন আর জাম্বির আচার। আমন্ত্র কী টেঠী আর বিবিধ প্রকার। রুচকাদি ফল তৈল লবণ সহিতে। আদ্রকৗদি আছে কৃষ্ণ রুচির নিমিত্তে । ধনিষ্ঠ আনিয়া দেহ তুলসীর স্থানে। রঙ্গন মালিকাসহ পাত্রে করি আনে ৷ জানি২ দাসী করে কর সমর্পণে । এসব আচার কৃষ্ণ রুচির কারণে। তেন্তুড়িক রস মিশ্রি সহির্তে আছয় । রসাল বদরী ধাত্রী পূর্ণকুম্ভ হয়।" ইন্দ্রলেখ কর তাহ কাঞ্চন ভাজনে আনিং দিবে কৃষ্ণ বসিলে ভোজনে । সন্দেশ ভিয়ান লাগ শুভমিষ্ট হস্তা। অতি শীঘ্ৰ যাওঁ তুমি দুগ্ধশালী যথা ॥. ভারিগণে দুগ্ধ আনি ধরিয়াছে তাতে দুগ্ধ,আবৰ্ত্তন কর ভাল ।
পাতা:গোবিন্দ লীলামৃত গ্রন্থঃ.djvu/৪৬
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।