Q: ® গোবিন্দ লীলামৃত । নয়ন যেন চাতকের মত। কটাক্ষ অমৃত ধারে তাহারে সিঞ্চিল বনে যাইতে নেত্রদ্ধারে আদেশ মাগিলা । তারাও কাতর দৃষ্টে দিলা অনুমতি। এই মতে কৈলা কৃষ্ণ র্ত সব পিরিতি। গোপাঙ্গন মনোদুঃখি হরিণী সকল । সঙ্গে নিয়া দিলা নিজ রুচি সুপল্লব। কটাক্ষ শৃঙ্খল দিয়া সে সব বান্ধিল । চারণ লাগিয়া কৃষ্ণ নিজ সঙ্গে নিলা ॥রাধিকার অনুমতি শ্ৰীকৃষ্ণ লইতে। তারে কহে আপনার নয়নের পথে । দণ্ড দুই তিন নেত্র মুদিত হইয়। । রহিবে সুমুখী চিত্তে দুঃখ তেয়াগিয়া ॥ আপনার কুণ্ডে তুমি আসিবে সৰ্ব্বথা । তথাই হইবে দোহ মিলনের কথা । এমত কাতর কৃষ্ণ করে অনুনয় । রাধিক কাতর নেত্রে তাহানুমোদয় ৷ কটাক্ষ, বাণেতে কৃষ্ণ বিন্ধিলা রাধিকা। রাধিক কটাক্ষ কৃষ্ণে বিন্ধিল অদ্ভুক ॥শুন্যে শূন্যে যায় বাণ অতি বিলক্ষণ । অলক্ষিতে যাঞ বিন্ধে দোহার মরম আশ্চৰ্য্য প্রেমের কথা কহনে না যায় । বাণে বাণে ঠেকিলেও ছেদন না হয় । রাধা চিত্তমীন কৃষ্ণ নিজ কান্তিজালে। বদ্ধ করি নিলা সঙ্গে গমনের কালে iা কৃষ্ণ চিত্তহংস হঞ। রাধ সুবদনী । কটাক্ষ পিঞ্জর মাঝে রাখিলেন আনি ৷৷ ধেনুগণ আগে চলে পাছে ব্ৰজবাসী । সব মিত্র সঙ্গে ক্লষ্ণ বনেতে প্রবেশি. পুনৰ্ব্বার ফিরি কৃষ্ণ সুস্থির হটলা । পিতা মাতা ব্ৰজবাসী প্রবোধ করিলা । অতঃপর স্থির হঞ1সবে যাহ ব্রজে। যাইঞ্চ করন্থ গৃহে নিজ নিজ কাষে। মাত ঘাঞ্চ রসালাদি শীঘ্র *ाठेोई८द বনশ্রমে সবাকার ক্ষুধা তৃষ্ণ হবে পিতা গৃহে যাইয়া গেভূয়। সজ্জকরি । পাঠাইবে মোর ঠাঞি ব্যাজ পরিহরি ॥গোসকল আছে মোর অপেক্ষা করিয়া দেখ মাত ক্ষুধা তৃষ্ণ ব্যাকুল হইয়া ৷ তৰে মাত কহে শুন পুত্ৰ
পাতা:গোবিন্দ লীলামৃত গ্রন্থঃ.djvu/৬৩
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।