গোৱিন্দ লীলামৃত । পতি সঙ্গে সে জার পালন করে জারি হঞ রঙ্গে 11চারিদিগে ভিত তার মণির সাজনি। চারিপিড় আছে বৃক্ষ শাখা আছে! দনি। ৰিশাখার শিষ্য মঞ্ছমুখী তার নাম । সংস্কার করে তেহে সেই কুঞ্জধাম। রাধাকৃষ্ণ কেলি রস বন্যায়ে পুবিত । মদন সুখদা নাম নয়ন রঞ্জিত।ৰিশাখা নন্দদা নাম কুঞ্জ বিলক্ষণ । রাধাকৃষ্ণ লীল ইহা হয়ে সৰ্ব্বক্ষণ । কুগু পূৰ্ব্বে চিত্র। দেীর মনোহর কুঞ্জ । কি কহিব সেই শোভা সৰ্ব্ব চিত্ত রঞ্জ । চিত্র বৃক্ষ চিত্ৰলত চিত্র পুষ্পগণ । অন্তর বাহিরে তার বিচিত্র রতন। চিত্ৰ বৰ্ণ পক্ষি ভূঙ্গ কুটিম অঙ্গন । বিচিত্র মণ্ডপ চিত্র হিন্দোলিকাগণ । কুগু অগ্নিকোণে অাছে ইন্দ্ৰলেখার কুঞ্জ । অপুৰ্ব্ব তাহার শোভা সৰ্ব্ব শুভ্রপুঞ্জ ।। চন্দ্রকান্তিমণি আর স্ফটিকাদি মণি । কুট্রিম চত্বের স্থল বিচিত্ৰ সাজনি । শ্বেত পদ্ম মল্লিকাদি কৈরবাদি কত । শ্বেত বৃক্ষ শ্বেতলত পুষ্প পত্র যত । শুৰু পিক ভ্রমরাদি শ্বেতবর্ণ সব । যে যে পক্ষি জানা যায় শব্দ অনুভব । পৌর্ণমাসী রাত্রে রাধাকৃষ্ণ সখী সনে । শুভ্ৰবেশ করি করে নানা লীলাগণে । ক্রীড়া কালে কেহ যদি যায় সেই স্থানে । চিনিতে না পারে সেই অত্যন্ত যতনে। শুভ্র কেলি শষ্য তাত্তে অতি মনোহর । স্বর্ণচন্দ্র কুঞ্জ নাম ইচ্ছ লেখা ঘর r চম্পকলতার কুঞ্জ কুণ্ডের দক্ষিণে । হেমবৰ্ণময় সেই অতিমনোরমে। হেম বৃক্ষহেমলতা পুষ্প হেমবর্ণ। হেম বর্ণ শুক পিক ভ্রমরাদি পুর্ণ ॥ স্বর্ণের মণ্ডপ আর কুটিমা প্রাঙ্গন স্বর্ণ নীল পরিছিন্ন হিন্দোলাদি গুণ । হেমবৰ্ণ বস্ত্র আর সুবর্ণ ভূষণ হেমবর্ণকুন্তুমাদি করিয়া লেপন।। গৌরাঙ্গীর বেশ কৃষ্ণ করিয়া জাপনে। প্রেম আলাপন শুনে সখীগণ সনে ঈর্ষা করি পদ্মা যাঞ্চল জটিল পাঠায় । একাসনে রাধাকৃষ্ণ
পাতা:গোবিন্দ লীলামৃত গ্রন্থঃ.djvu/৮৫
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।