গোবিন্দ লীলামৃত। b^う এইত কহিল রাধাকুণ্ডের বর্ণন । সংক্ষেপ করিয়া কৈল দিগ দরশন। গোবিন্দ লীলামৃতে জাছে এসব বর্ণন প্রাক্কত বুৰিতে কিছু কহিল কথন ৷ এই কথা ষেই শুনে সেই তাহ পায়। চিত্তে বৈসে রাধাকৃষ্ণ পাবার উপায় ৷ এইত পূৰ্ব্বাহ লীলা কৃষ্ণের কহিল । মহাজন মুখে কথা যেমত শুনিল ৷ গোবিন্দ চরিতামৃত সদা যেই শুনে । তাহার চরণ খুন্না মুই কর পানে ॥ রাধাকৃষ্ণ পাদপদ্ম সেবা অভিলাষে । এ যদুনন্দন কহে পূৰ্ব্বাঙ্ক বিলাসে ॥ ইতি শ্ৰীগোবিন্দ লীলামৃতে স্ত্রীরাধাকুগু বর্ণনে নাম সপ্তমঃ স্বগঃ ৷৷ ৭ ৷৷
- massmanness
মধ্যাফ্লেছন্যোন্য সঙ্গোদিত বিবিধ বিকারাদি ভূষা প্রমুগ্ধে, বাম্যোৎকণ্ঠতি লোলোঁম্মরমখ ললিতদ্যালি নৰ্ম্মাপ্ত সাতোঁ । দোলারণ্যাম্বু বংশী স্থতি রতি মধুপানাক পূজাদি ল’লে, রাধাকৃষ্ণে সত্বকে পরিজন ঘটয় সেব্যমানে স্মরামি ৷ ” জয় ক্রীচৈতন্য প্রভু করুণ সাগর। জয় ৰূপ সনাতন এ দীন বৎসল ! জয় রঘুনাথ ভট্ট রঘুনাথ দাস • জয় শ্ৰীগোপাল ভট কৃষ্ণ প্লেমোল্লাস৷জয় জয় জীব গোস্বামি দয়াল জয়ং ব্ৰজবাসী ভকত রসাল। এবে কহি কৃষ্ণের মধ্যাহ্ন লীলাগণ । যাহা শুনি মুখি হয়ে প্রেমী ভক্তক্ষ্মণ ॥মধ্যাহ্ন লীলার কথা বাহুল্য বিস্তার। সংক্ষেপে কহিয়া বুঝি আপন অন্তর । তথা ঐরাধিক চিত্ত কৃষ্ণের বিচ্ছেদে উৎকণ্ঠাতে সৰ্ব্বেন্দ্রিয় করে । বহু খেদ ॥ বিশাখাকে কহে ধনী সেই সব কথা প্রথম ইন্দ্রিয় চেষ্টা হঞা আছে যথা ! যথারাগ। &